ইতিহাসের নীরব সাক্ষী মহেরা জমিদার বাড়ি
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরের মহেরা জমিদার বাড়ি তৈরি করা হয়েছে স্পেনের করডোভার আদলে। এককালের রাজকীয় ঐশ্বর্যের ছোঁয়া এখনো সেখানে টিকে আছে। ঘুরে এসে লিখেছেন সাজেদুর আবেদীন শান্ত
-
বিশাল এক দিঘির পাড় ঘেঁষে শীতল ছায়ায় দাঁড়ানো জমিদার বাড়িটি দেখেই মনটা আনন্দে ভরে যাবে। দিঘি হলেও নামফলকে এটি সাগর, নাম ‘বিশাখা সাগর’। দিঘিটি যেন জমিদার বাড়ির রূপের প্রতিচ্ছবি। ছবি: সুমন মিয়া
-
বাড়ির প্রবেশদ্বারে বিশাল সুরম্য গেট। যেন প্রাচীন রূপকথার রাজ্য। ভেতরে উঁচু ভবন আর ছিমছাম পুকুরঘেরা বাগান। পুকুরগুলোর নাম বেশ রোমাঞ্চকর। পাসরা পুকুর আর রানী পুকুর। একসময়ে জমিদার পরিবারের সুখ-দুঃখের সাক্ষী। ছবি: সুমন মিয়া
-
১৮৯০ সালে নির্মিত প্রধান ভবনের সামনে একটি ফোয়ারা। যার পানির শব্দে মন আরও গভীর কল্পনার জগতে চলে যায়। চারদিকে সুসজ্জিত ফুলের বাগান আর ছোট ছোট কাঠামো। পুরো জায়গা প্রায় আট একরজুড়ে। পেছনের দিকে বিশাল আম বাগান, যা জমিদারদের বৈঠকের স্থান ছিল। ছবি: সজীব দত্ত
-
ভবনটির কয়েকটি কক্ষে ঢুঁ মেরে দেখতে পারেন। সামনে একটি বাগান আর পেছনে একটি টেনিস কোর্ট আছে। বর্তমানে এখানে শুটিং স্পট হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। পুরো পরিবেশটাই যেন জীবন্ত শিল্পকর্মের মতো। ছবি: জান্নাতুল ফেরদৌস
-
ইতিহাস যেন এখানে নীরব সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। সময়ে সময়ে ছুঁয়ে যায় আমাদের হৃদয়, ফেলে যায় শিহরণ। একদিনের ভ্রমণে ইতিহাসের ছোঁয়ায় নতুন করে বাঁচার প্রেরণা জোগাবে। ছবি: সুমন মিয়া