কুরবানির হাটে গরু আছে ক্রেতা নেই
শরীয়তপুরের গরুর হাট নিয়ে এই অ্যালবাম সাজানো হয়েছে।
-
শরীয়তপুরের ৬টি উপজেলায় গরুর হাটগুলোতে ভারতীয় গরু নেই। দেশিয় গরু দিয়ে এবছরও কুরবানির চাহিদা পূরণ করা হবে। ছবি : মো. ছগির হোসেন।
-
ধীরে ধীরে জমে উঠছে শরীয়তপুরের বিভিন্ন এলাকার কুরবানির গরুর হাট।ছবি : মো. ছগির হোসেন।
-
প্রচুর গরু নিয়ে হাটে ভিড় করছে গরু বিক্রেতারা। ছবি : মো. ছগির হোসেন।
-
শরীয়তপুরের ৬টি উপজেলায় ১০টি গরুর হাটে স্থানীয় চাষীরা গরু নিয়ে আসছেন। ছবি : মো. ছগির হোসেন।
-
এবার কুরবানির হাটে আসা গরুর তুলনায় ক্রেতার সংখ্যা খুবই কম। ছবি : মো. ছগির হোসেন।
-
গত বছর নড়িয়ায় ৫টি, ভেদরগঞ্জে ৪টি, ডামুড্যায় ৪টি, জাজিরায় ৫টি, গোসাইরহাটে ২টি ও সদর উপজেলায় ৫টি অতিরিক্ত কোরবানির হাট বসেছিলো। এবছর অতিরিক্ত হাট বসার কথা এখনো শোনা যায়নি। ছবি : মো. ছগির হোসেন।
-
শরীয়তপুর সদর উপজেলার মনোহর বাজার, জাজিরা কাজির হাট, নড়িয়া ভোজেশ্বর ও ঘড়িষাড়, গোসাইরহাট ইদিলপুর, ভেদরগঞ্জ সখিপুর গরুর হাট জেলার সবচেয়ে বড় হাট হিসেবে পরিচিত। ছবি : মো. ছগির হোসেন।
-
এবছর ভেদরগঞ্জ উপজেলায় সখিপুর গরুর হাটে গরুর সর্বোচ্চ মূল্য হাকা হয়েছে ১লাখ ৫০হাজার টাকা। খাসী ২০থেকে ২৫হাজার টাকা সর্বোচ্চ দাম হাকা হয়েছে। ছবি : মো. ছগির হোসেন।
-
জেলার বিভিন্ন হাট ঘুরে দেখা গেল, স্থানীয় কৃষক ও ফরিয়ারা গরু বিক্রি করতে না পেরে ফিরিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে সাধ্যের চেয়ে গরুর দাম বেশি হওয়ায় অনেক ক্রেতা ফিরে যাচ্ছেন। ছবি : মো. ছগির হোসেন।