মুগ্ধ করে গুঠিয়া মসজিদের নির্মাণশৈলী
বরিশালের গুঠিয়ায় অবস্থিত বায়তুল আমান জামে মসজিদ। রাতের আলোকসজ্জায় যেন অন্য এক মায়াবী রূপ ধারণ করে। দিনের আলোয় যেমন সাদা মার্বেল ও কারুকাজ দৃষ্টি আকর্ষণ করে; তেমনই রাতে আলোর ঝলকানি মসজিদকে আরও মোহনীয় করে তোলে।
-
রাতে মসজিদের চারপাশে থাকা উজ্জ্বল আলো যখন মিনার, গম্বুজ ও প্রবেশপথকে আলোকিত করে; তখন এক আধ্যাত্মিক পরিবেশের জন্ম হয়। বিশেষ করে পূর্ণিমার রাতে যখন আলো ও চাঁদের আলো মিলেমিশে যায়; তখন মসজিদের সৌন্দর্য ভিন্ন মাত্রায় পৌঁছায়। ছবি: এম আই সিয়াম মৃধা
-
মসজিদ কমপ্লেক্সের বাগানগুলোও আলোকিত হয়। যা রাতে শান্তিপূর্ণ পরিবেশের সৃষ্টি করে। পুকুরের মাঝ বরাবর তাকালে মনে হবে, এক স্বপ্নময় জগতে প্রবেশ করেছেন। মসজিদের দৃষ্টিনন্দন আলোকসজ্জা নামাজিদের ও দূর থেকে আগত দর্শনার্থীদের মনে প্রশান্তি দেয়। ছবি: এম আই সিয়াম মৃধা
-
নামাজের সময় প্রবেশ করলে অন্যরকম অনুভূতি ছুঁয়ে যায়। শান্তিপূর্ণ পরিবেশ, চারপাশের আলো ও মিনারের উচ্চতা আধ্যাত্মিক আবহ সৃষ্টি করে। যখন মুসল্লিরা নামাজে দাঁড়ান, তাদের মধ্যে সম্প্রীতি লক্ষ্য করা যায়। সবার একই আশা, আল্লাহর প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করা। ছবি: এম আই সিয়াম মৃধা
-
অনেক ভ্রমণপিপাসু রাতে মসজিদটির অনন্য আলোকসজ্জা দেখতে আসেন। ইলেকট্রিক লাইটগুলোর সজ্জা মসজিদের প্রতিটি অংশকে আলাদা করে তোলে ধরে। এটি শুধু ধর্মীয় অনুভূতির জায়গা নয়, একটি স্থাপত্যশৈলীর নিদর্শন ও সৌন্দর্যপিপাসুর জন্য বিশেষ আকর্ষণ। ছবি: এম আই সিয়াম মৃধা
-
রাতের নীরব পরিবেশে যখন আলোর খেলা এস সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু প্রতিষ্ঠিত মসজিদের গঠনশৈলীতে ছাপ ফেলে; তখন প্রতিটি অংশ জীবন্ত হয়ে ওঠে। মসজিদের রাতের সৌন্দর্য ও আধ্যাত্মিক পরিবেশ এক অনন্য অভিজ্ঞতার জন্ম দেয় মানুষের হৃদয়ে। ছবি: এম আই সিয়াম মৃধা