সাংগ্রাই উৎসবে মেতেছে মারমা সম্প্রদায়
ত্রিপুরাদের ‘বৈসু’ আর চাকমাদের ‘ফুল বিজ’ু উৎসবের পর এবার পাহাড়ে সাংগ্রাই উৎসবে মেতে উঠেছে মারমা সম্প্রদায়ের তরুণ-তরুণী থেকে শুরু করে বিভিন্ন বয়সী মানুষ। পাহাড়ের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির জনগণের বৈসাবী উৎসবের রঙে রঙিন হয়ে উঠেছে পাহাড়ি জনপদ খাগড়াছড়ি। এ উৎসবে নতুনমাত্রা যুক্ত করেছে সাংগ্রাই উৎসব। করোনার থাবা কাটিয়ে পাহাড়ে যেন বেজে উঠেছে ‘সাংগ্রাইমা ঞিঞি ঞাঞা রিকেজে পাইমেহঃ’।
-
‘সাংগ্রাই আসছে একসঙ্গে মিলেমিশে জল উৎসবে মেতে উঠি’ এমন স্লোগানকে সামনে রেখে হিংসা-বিদ্বেষ, দুঃখ, গ্লানি ভুলে পাহাড়ের আনাচে কানাচে জল উৎসবে মেতে উঠেছেন মারমা সম্প্রদায়ের লোকজন। ছবি: মুজিবুর রহমান ভুইয়া
-
আজ সকালের দিকে পানখাইয়া পাড়া বটতল প্রাঙ্গণে সাংগ্রাই আনন্দ শোভাযাত্রার উদ্বোধন করেন ভারত প্রত্যাগত শরণার্থী পুনর্বাসন বিষয়ক টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যান কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি। এসময় খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু, খাগড়াছড়ি সদর জোন কমান্ডার লে. কর্নেল সাইফুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। ছবি: মুজিবুর রহমান ভুইয়া
-
বৈসাবি উৎসবকে শুধুমাত্র ত্রিপুরা, চাকমা ও মারমাদের উৎসব নয়, এ উৎসব সার্বজনীন উৎসবে রূপ নিয়েছে। ছবি: মুজিবুর রহমান ভুইয়া
-
জলকেলিতে মেতেছেন তরুণ-তরুণীরা। ছবি: মুজিবুর রহমান ভুইয়া
-
নৃত্যের তালে তারা উৎসব পালন করছেন মারমারা। ছবি: মুজিবুর রহমান ভুইয়া
-
সাংগ্রাই আনন্দ শোভাযাত্রাটি খাগড়াছড়ির প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে পানখাইয়া পাড়া বটতল প্রাঙ্গণে এসে শেষ হয়। ছবি: মুজিবুর রহমান ভুইয়া
-
শোভাযাত্রায় মারমারা নেচে গেয়ে শহরকে উৎসবমুখর করে তোলা হয়। পরে সেখানে সাংগ্রাই উৎসবের অন্যতম আকর্ষণ মৈত্রীময় জলকেলিতে অংশগ্রহণ করে মারমা সম্প্রদায়ের তরুণ-তরুণীরা। ছবি: মুজিবুর রহমান ভুইয়া