স্বপ্নের পদ্মা সেতু এখন দৃশ্যমান
দক্ষিণবঙ্গের প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম কেবল একটি সেতুর স্বপ্ন দেখেছে। স্বপ্নটি ছিল পদ্মা সেতু। আজ সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে।
-
বৃহস্পতিবার (১০ ডিসেম্বর) ১২ ও ১৩ নম্বর পিলারের ওপর বসানো হয়ে শেষ স্প্যানটি। ছবি: মো. ছগির হোসেন
-
সবশেষ স্প্যানটি বসানোর কথা পদ্মা সেতুর নির্বাহী প্রকৌশলী ও প্রকল্প ব্যবস্থাপক (মূল সেতু) দেওয়ান আবদুল কাদের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। ছবি: মো. ছগির হোসেন
-
তিনি বলেন, ঘন কুয়াশার কারণে বুধবার দুপুরের পর মাওয়া কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড থেকে ৩ হাজার ৬০০ টন ধারণক্ষমতার ভাসমান ক্রেন ‘তিয়ান-ই’ শেষ স্প্যানটি নিয়ে রওনা হয়। এরপর বিকেল সাড়ে ৫টার পর ক্রেনটি নির্দিষ্ট স্থানে গিয়ে পৌঁছায়। স্প্যানটি ছয়টি ক্যাবলের (তার) মাধ্যমে ভাসমান ক্রেনের ওপর অবস্থান করছে। ছবি: মো. ছগির হোসেন
-
পদ্মা সেতু চালু হলে দেশের সব জেলার সাথে দক্ষিণবঙ্গের সড়ক পথে যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ হবে। ছবি: মো. ছগির হোসেন
-
উল্লেখ্য, ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হয়। ২০১৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর ৩৭ ও ৩৮ নম্বর পিলারে প্রথম স্প্যান বসানো হয়। ছবি: মো. ছগির হোসেন
-
প্রথম স্প্যান থেকে শুরু করে ৩৯তম স্প্যান বসানো পর্যন্ত সময় লেগেছে তিন বছরের ওপর। ছবি: মো. ছগির হোসেন
-
৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এই বহুমুখী সেতুর মূল আকৃতি হবে দোতলা। ছবি: মো. ছগির হোসেন
-
কংক্রিট ও স্টিল দিয়ে নির্মিত হচ্ছে পদ্মা সেতুর কাঠামো। সেতুর উপরের অংশে যানবাহন ও নিচ দিয়ে চলবে ট্রেন। ছবি: মো. ছগির হোসেন
-
মূল সেতু নির্মাণের জন্য কাজ করছে চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি (এমবিইসি) ও নদী শাসনের কাজ করছে দেশটির আরেকটি প্রতিষ্ঠান সিনো হাইড্রো করপোরেশন। ছবি: মো. ছগির হোসেন