জমজমাট শরীয়তপুরের পেঁয়াজের হাট
ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয়ে যায় শরীয়তপুরের জাজিরার মিরাশার চাষি বাজারে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা পাইকারদের আনাগোনা।
-
কৃষকরা তাদের জমি থেকে পেঁয়াজ উঠানোর পর তা ভ্যান কিংবা নসিমন বোঝাই করে নিয়ে আসে এই বাজারে। পরে এসব পেঁয়াজ পাইকারদের মাধ্যমে চলে যায় দেশের বিভিন্ন জায়গায়। ছবি: বিধান মজুমদার অনি
-
ভরা মৌসুমে প্রতিদিন এই বাজারে বিক্রি হয় অন্তত তিন কোটি টাকার পেঁয়াজ। ছবি: বিধান মজুমদার অনি
-
একদিকে পদ্মা সেতুর সুফল, আর অন্যদিকে কৃষকরা ন্যায্যমূল্য পাওয়ায় দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এই বাজারটি। ছবি: বিধান মজুমদার অনি
-
একই সঙ্গে ৩ শতাধিক নারী ও পুরুষ শ্রমিকদের কর্মসংস্থান হয়েছে এ বাজারের মাধ্যমে। ছবি: বিধান মজুমদার অনি
-
মিরাশার চাষি বাজার ব্যবস্থাপনা কমিটির তথ্যমতে, বাজারটি কমপক্ষে ৮ বছরের পুরনো। এখানে মৌসুমে পেঁয়াজের সরবরাহ বেশি হওয়ায় দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের পাইকারদের প্রথম পছন্দ হয়ে দাঁড়িয়েছে বাজারটি। এছাড়া এখানে কোনো খাজনা দিতে হয় না। ছবি: বিধান মজুমদার অনি
-
তুলনামূলক কম দামে পেঁয়াজ কিনতে পারায় এই বাজারে আগ্রহ বাড়ছে পাইকার ও ব্যবসায়ীদের। পদ্মা সেতু চালুর পর থেকে ঢাকা অঞ্চলের পাইকারদের প্রথম পছন্দ এ বাজার। ছবি: বিধান মজুমদার অনি
-
প্রতিবছর ডিসেম্বর মাসের মাঝামাঝি সময় থেকেই বাজারে পেঁয়াজ আসতে শুরু করে। ছবি: বিধান মজুমদার অনি
-
এবছরও ডিসেম্বর মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে পেঁয়াজ নিয়ে আসেন কৃষক। ছবি: বিধান মজুমদার অনি
-
প্রথম দিকের পেঁয়াজগুলো অপরিপক্ব ছিল। তখন প্রতি কেজি পেঁয়াজ ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। তবে পেঁয়াজ সরবরাহ বাড়ার পর থেকে দামও কিছুটা পড়ে যায়। ছবি: বিধান মজুমদার অনি
-
বর্তমানে মান ভেদে কেজি প্রতি ৬৫-৭৫ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে। ভরা মৌসুমে প্রতিদিন গড়ে ৫০০-৬০০ টন পেঁয়াজ বিক্রি হয় এই বাজারে। চলতি মৌসুম মিরাশার চাষি বাজারে বিক্রি হবে অন্তত আড়াইশো কোটি টাকার পেঁয়াজ। ছবি: বিধান মজুমদার অনি
-
সকাল থেকেই কৃষকরা যানবাহনে করে তাদের উৎপাদিত পেঁয়াজ বাজারে নিয়ে আসছেন। বাজারে আসা পেঁয়াজের বস্তাগুলো সারিবদ্ধভাবে সাজিয়ে রাখা হচ্ছে। ছবি: বিধান মজুমদার অনি
-
পাইকাররা এসে কৃষকের কাছ থেকে দামদর করে পেঁয়াজ কিনে নিয়ে টাকা বুঝিয়ে দিচ্ছেন। এসব পেঁয়াজের বস্তা আবার শ্রমিকের মাধ্যমে ঢেলে পেঁয়াজগুলো থেকে ছোট ছোট পেঁয়াজ বাছাই ও পরিষ্কার করে অন্য বস্তায় ভর্তি করছেন। ছবি: বিধান মজুমদার অনি