সবুজের মাঝে হলুদের সমারোহ
যতদূর চোখ যায় শুধু হলুদ আর হলুদ। এ যেন সবুজের মাঝে হলুদের সমারোহ। দিগন্ত বিস্তৃত মাঠে হলুদের এমন নয়নাভিরাম দৃশ্য শোভা পাচ্ছে সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার মাঠে। ছবি: আহমেদ জামিল
-
জমির পর জমিতে বাম্পার ফলন হয়েছে সরিষার। এতে লাভের আশায় এখনই কৃষকদের মুখে হাসি ফুটছে। ছবি: আহমেদ জামিল
-
জৈন্তাপুর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নে মোট ৭৫০ হেক্টর জমিতে সরিষার আবাদ করা হয়েছে। এসব সরিষা ফলনে সম্পৃক্ত রয়েছেন তিন হাজার ৪২০ জন। ছবি: আহমেদ জামিল
-
কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, চলতি বছরে সরিষার উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৮০০ মেট্রিক টন। বর্তমান বাজারমূল্য অনুযায়ী প্রতিকেজি সরিষা বীজ গড়ে নব্বই টাকা করে বিক্রি করা হচ্ছে। সেই হিসেবে চলতি মৌসুমে উপজেলায় সাত কোটি ২০ লাখ টাকার সরিষা বিক্রি করা সম্ভাবনা দেখছে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। ছবি: আহমেদ জামিল
-
জৈন্তাপুর উপজেলার উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা সোহেব আহমদ জানান, অনাবাদী পতিত জমি আবাদে আনার লক্ষ্যে এবছর দরবস্ত ইউনিয়নে ৪৭০ বিঘা জমিতে সরিষা চাষাবাদ হয়েছে। ছবি: আহমেদ জামিল
-
তিনি আরও জানান, রবি শস্যের পাশাপাশি সরিষা চাষিদের মাঠ পর্যায়ে তদারকি, নিয়মিত পরিদর্শন ও পরামর্শসহ সার্বিক সহযোগিতা করা হচ্ছে। সরিষা ফসল উঠে গেলে এসব জমি আউশ ধানের জন্য প্রস্তুত করা হবে। ছবি: আহমেদ জামিল
-
জৈন্তাপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শামীমা আক্তার বলেন, চলতি মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবং অক্টোবর মাসে দুই-তিন দিন বৃষ্টি হওয়ায় সরিষার আবাদের জন্য তা আশীর্বাদ হয়েছে। ছবি: আহমেদ জামিল
-
চলতি মৌসুমে এ উপজেলার ২৬০০ কৃষককে প্রণোদনা ও ফলোআপ দেওয়া হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি ফলন হয়েছে। ছবি: আহমেদ জামিল