সেহরিতে আল-রাজ্জাকে উৎসবের আমেজ
সেহরিতে আল-রাজ্জাকের উৎসব মুখর পরিবেশ নিয়ে এই অ্যালবাম।
-
কয়েক বছর ধরে রাজধানীর পুরান ঢাকার হোটেল আল রাজ্জাকে রমজানের সেহরি খেতে মানুষের ঢল নামে। এ বছরও এর ব্যত্তয় ঘটছে না। ছবি : বিপ্লব দিক্ষিৎ।
-
রাত একটার দিকে পুরান ঢাকার নর্থ-সাউথ রোডের হোটেল আল-রাজ্জাক অ্যান্ড রেস্টুরেন্টে কেউ পায়ে হেঁটে, কেউ রিকশায়। পরিবার নিয়ে অনেকে গাড়িতে এসে নামছেন। ছবি : বিপ্লব দিক্ষিৎ।
-
আনন্দমুখর পরিবেশে সেহরি পরিবেশন চলছে। ছবি : বিপ্লব দিক্ষিৎ।
-
হোটেলের বাইরে দাঁড়িয়ে থাকা গাড়ির সংখ্যা ২০-২২ টির কম হবে না। আশপাশে গাড়ি রাখার স্থান প্রায় কানায় কানায় পূর্ণ। ছবি : বিপ্লব দিক্ষিৎ।
-
বাইরের চেহারা দেখে আন্দাজ করা যাচ্ছিল ভেতরের কি অবস্থা। ভেতরে ঢুকতেই যেন চোখে পড়লো মানুষের মিলনমেলা। ভেতরে কোনো খালি সিট দেখা যাচ্ছিল না। আল-রাজ্জাকে সেহরি খাওয়ার উৎসবে মেতে উঠেছেন রোজাদাররা। ছবি : বিপ্লব দিক্ষিৎ।
-
জুরাইন থেকে আসা রাজু আহমেদের কাছে এতদূরে সেহরি খেতে আসার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আল-রাজ্জাকের কথা অনেক শুনেছি। তাই সেহরির সময় খেতে আসলাম। এখানকার খাবারের মান খুবই ভালো এবং সুস্বাদু। বিশেষ করে মাটন লেগ রোস্ট।’ ছবি : বিপ্লব দিক্ষিৎ।
-
হোটেলের বাইরে বিয়ে বাড়ির মতো আলোকসজ্জা। সত্যিই উৎসব মুখর পরিবেশ। ছবি : বিপ্লব দিক্ষিৎ।
-
সেহরির আয়োজন নিয়ে হোটেল আল-রাজ্জাকের ব্যবস্থাপক মো. রানা হোসেন জাগো নিউজকে বলেন, ‘সেহরির জন্য রাত ১২টা থেকেই আমরা প্রস্তুতি নিয়ে রাখি। ১টার পর মানুষ আসা শুরু হয়।’ ছবি : বিপ্লব দিক্ষিৎ।
-
প্রতিদিন ফজরের আযানের সময় বন্ধ হয়ে যায় ঐতিহ্যবাহী হোটেল আল-রাজ্জাক। পরদিন দুপুর থেকে ইফতার বিক্রির জন্য আবারো খোলা হয় হোটেলটি। ছবি : বিপ্লব দিক্ষিৎ।