গণতন্ত্রের মানসপুত্রের ৬১তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ৬১তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ১৯৬৩ সালের এই দিনে লেবাননের বৈরুতে একটি হোটেল কক্ষে মৃত্যুবরণ করেন বরেণ্য এ নেতা। ছবি: সংগৃহীত
-
অসাম্প্রদায়িক রাজনীতির প্রবর্তক এবং স্বাধীন বাংলার প্রস্তাবক হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সঙ্গে এই জনপদের সম্পর্ক অবিচ্ছেদ্য।
-
তিনি ছিলেন একজন উদার ও প্রাজ্ঞ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রীসহ তত্কালীন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী।
-
যুক্তফ্রন্ট গঠনের মূলনেতাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। গণতান্ত্রিক রীতি ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন বলে সুধী সমাজ তাকে ‘গণতন্ত্রের মানসপুত্র’ বলে আখ্যায়িত করে।
-
বর্তমান পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুরের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম নেওয়া সোহরাওয়ার্দী বিচারপতি স্যার জাহিদ সোহরাওয়ার্দীর কনিষ্ঠ সন্তান। মা ছিলেন নামকরা উর্দু সাহিত্যিক খুজাস্তা আখতার বানু, স্যার হাসান সোহরাওয়ার্দী ছিলেন তার মামা।
-
সোহরাওয়ার্দী স্বাস্থ্যগত কারণে ১৯৬৩ সালে দেশের বাইরে যান এবং লেবাননের রাজধানী বৈরুতে অবস্থানকালে ১৯৬৩ সালের ৫ ডিসেম্বর মৃত্যুবরণ করেন।
-
পরে তাকে ঢাকায় আনা হয় ও ৮ ডিসেম্বর রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে) তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা শেষে তাকে ঢাকা হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে শেরেবাংলা একে ফজলুল হকের কবরের পাশে সমাহিত করা হয়।
-
সোহরাওয়ার্দীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস পৃথক পৃথক বাণী দিয়েছেন।