পেঁয়াজের ফলন নিয়ে শঙ্কায় কৃষকরা
সাধারণত অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহেই আগাম জাতের মুড়িকাটা পেঁয়াজ রোপণ করেন পাবনার চাষিরা। মৌসুমি আবাদ শুরু হওয়ার আগেই এ পেঁয়াজ বাজারে আসায় সরবরাহ স্বাভাবিক থাকে এবং বাজার নিয়ন্ত্রণে আসে। ছবি: আলমগীর হোসাইন
-
তবে এবার অতি বৃষ্টির ফলে পেঁয়াজের জমিতে পানি জমে থাকায় দুই থেকে তিন সপ্তাহ দেরিতে পেঁয়াজ রোপণ করতে হয়েছে। আবার রোপণের পর বৃষ্টি হওয়ায় অঙ্কুরোদগমের আগেই পচে যাচ্ছে নিচু জমির বীজ। ফলে এবার উৎপাদন কিছুটা কম হবে বলে আশঙ্কা চাষিদের।
-
একইসঙ্গে উচ্চমূল্যে সার, কীটনাশক ও বীজ কেনায় খরচ বাড়ায় লাভ নিয়ে শঙ্কা তাদের।
-
তবে কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, খরচ বাড়লেও রোপণে দেরি ও স্বল্প পচনে ফলনে তেমন প্রভাব পড়বে না। ভালো দামে লাভবান হবেন কৃষক।
-
এ বছর পাবনায় পেঁয়াজ আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৫২ হাজার ৮০১ হেক্টর। এরমধ্যে মুড়িকাটা ৮ হাজার ৫৮০ হেক্টর। এর বিপরীতে আবাদ হয়েছে ২ হাজার ১২৩ হেক্টর। উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ ২২ হাজার ৫৯৬ টন।