ফেনীতে পানিবন্দি ২৮ হাজার পরিবার
ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরাম উপজেলার মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনীয়া নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১৬টি স্থান ভেঙে ৭৬টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে ২৮ হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।
-
আজ সকালে নদীর পানি বিপৎসীমার ১৫০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ছবি: আবদুল্লাহ আল-মামুন
-
পানিতে নিমজ্জিত ফেনীর বিভিন্ন উপজেলার রাস্তা-ঘাট। ছবি: আবদুল্লাহ আল-মামুন
-
রাস্তায় কোমর সমান পানি। এরমধ্যে দিয়েই চলাচল করতে হচ্ছে ওই এলাকার বাসিন্দাদের। ছবি: আবদুল্লাহ আল-মামুন
-
পানি উন্নয়ন বোর্ড ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ২ আগস্ট পরশুরাম উপজেলার চিথলিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ শালধর জহির চেয়ারম্যানের বাড়ি সংলগ্ন মুহুরী নদীর বাঁধ ভেঙে লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করে। এতে মালিপাথর, দক্ষিণ শালধর ও পাগলিরকুল এলাকা প্লাবিত হয়। ছবি: আবদুল্লাহ আল-মামুন
-
পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বক্স মাহমুদ ইউনিয়নে কহুয়া নদীর টেটেশ্বর এলাকায় একটি ও সাতকুচিয়া এলাকায় বাঁধের দুইটি স্থানে ভাঙনের সৃষ্টি হয়। এতে সাতকুচিয়া, বাঘমারা, টেটেশ্বর ও চাড়িগ্রাম এলাকার শত শত পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়ে। ছবি: আবদুল্লাহ আল-মামুন
-
মির্জানগর ইউনিয়নের পশ্চিম মির্জানগর এলাকায় সিলোনিয়া নদীর বাঁধে ভাঙন শুরুর ফলে কালীকৃষ্ণ নগর, পশ্চিম মির্জানগর, গদানগর, মনিপুর, ছয়ঘরিয়া ও সত্যনগর এলাকা প্লাবিত হয়েছে। ছবি: আবদুল্লাহ আল-মামুন
-
এছাড়া বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ফুলগাজী ও পরশুরাম উপজেলার মোট ১৬টি স্থানে ভেঙে পানি ঢুকে পড়ে। এখনো পানি ঢুকে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। ছবি: আবদুল্লাহ আল-মামুন
-
ফুলগাজী ও পরশুরাম উপজেলায় ২৮ হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। ছবি: আবদুল্লাহ আল-মামুন
-
ফায়ার সার্ভিসের মাধ্যমে ৫০টি পরিবারকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে আনা হয়েছে। ছবি: আবদুল্লাহ আল-মামুন
-
এদিকে ফুলগাজী উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ৩০০ পরিবারকে শুকনো খাবার বিতরণ ও আরও ২৫০ প্যাকেট খাবার প্রস্তুত রাখা হয়েছে। ১৩ মেট্রিক টন চাল বিতরণ ও ৫ মেট্রিক টন মজুত রাখা হয়েছে। ছবি: আবদুল্লাহ আল-মামুন