কোয়েল পাখি পালনে সফল নাহিদ
বাণিজ্যিকভাবে কোয়েল পাখি পালন করে সাফল্যের মুখ দেখছেন পটুয়াখালী সদর উপজেলার হেতালিয়া গ্রামের নাহিদ ইসলাম।
-
নাহিদের খামারে বর্তমানে ৩ হাজার ২০০ কোয়েল পাখি আছে। প্রতিদিন এখান থেকে উৎপাদন হচ্ছে আড়াই হাজারের বেশি ডিম। ছবি: আব্দুস সালাম আরিফ
-
নাহিদের ফার্ম দেখে এলাকার অনেক বেকার যুবক কোয়েল পালনে আগ্রহী হচ্ছেন। ছবি: আব্দুস সালাম আরিফ
-
জানা যায়, ৩ বছর আগে শখের বশে ছোট খাঁচায় করে ১৬টি কোয়েল পাখি পালন শুরু করেন নাহিদ। নানা সংকটেও হাল না ছেড়ে পাখির ডিম উৎপাদন ও পালনে মনোনিবেশ করেন তিনি। ছবি: আব্দুস সালাম আরিফ
-
প্রতিদিনই এ কোয়েল ফার্ম দেখতে স্থানীয়সহ অনেকেই আসেন। অনেকে নাহিদের কাছ থেকে পরামর্শ নিয়ে বাচ্চা সংগ্রহ করে কোয়েল পালনে উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন। ছবি: আব্দুস সালাম আরিফ
-
বর্তমানে খাওয়ার উপযোগী কোয়েল পাখি ৬০ টাকা পিস এবং প্রতি হালি ডিম ১২ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। ছবি: আব্দুস সালাম আরিফ
-
নাহিদ জানান, একটি কোয়েল বছরে প্রায় ২০০টি ডিম দেয়। প্রতিটি ডিমের ওজন ১৫ থেকে ২০ গ্রাম। ২ মাস বয়স থেকেই কোয়েল পাখি ডিম দিতে শুরু করে। তিনি এখন একটি বাচ্চা ফোটানোর মেশিন কিনে কোয়েলের বাচ্চা উৎপাদন করার পরিকল্পনা করেছেন। ছবি: আব্দুস সালাম আরিফ
-
বর্তমানে পটুয়াখালীর বিভিন্ন এলাকায় কোয়েল পাখির ডিম এবং মাংসের একটি চাহিদা আছে। এ ছাড়া জেলার বিভিন্ন হোটেল-রেস্টুরেন্টেও কোয়েল পাখির মাংস বিক্রি হচ্ছে। ছবি: আব্দুস সালাম আরিফ