ছবিতে এমভি আবদুল্লাহ ও নাবিকদের গল্প
জিম্মিদশা থেকে মুক্ত বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ দুবাইয়ের আল হামরিয়া বন্দরের বর্হিনোঙরে নোঙর করে আছে। এখন অপেক্ষা ৫৫ হাজার মেট্রিক টন কার্গো খালাসের। শেষ খবর (বাংলাদেশ সময় ১০ টা ৩০) পাওয়া পর্যন্ত জেটিতে ভেড়ার জন্য জাহাজটি এখনও সংশ্লিষ্ট বন্দর কর্তৃপক্ষের অনুমতির অপেক্ষায় আছে।
-
এদিকে দুবাইয়ের আল হামরিয়া বন্দরে পৌঁছানোর পর বেশ ফুরফুরে আছেন এমভি আবদুল্লাহর ২৩ নাবিক। জাগোনিউজকে পাঠানো ছবিতে বেশ হাসিখুশি দেখা গেছে তাদের। ছবি: এমভি আবদুল্লাহর ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ আবদুর রশিদের সৌজন্যে পাওয়া
-
ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ আবদুর রশিদ জাগো নিউজকে জানিয়েছেন, রোববার দুপুর ২ টা ৩০ মিনিটে আল হামরিয়া বন্দরের বহির্নোঙরে নোঙর ফেলেছে এমভি আবদুল্লাহ। জাহাজের ২৩ নাবিকের সবাই সুস্থ আছেন। বন্দরের ভেড়ার অনুমতি পাওয়ার পর শুরু হবে পণ্য খালাস। ছবি: এমভি আবদুল্লাহর ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ আবদুর রশিদের সৌজন্যে পাওয়া
-
পরে নাবিকদের দুইজন ফ্লাইট যোগে বাংলাদেশে ফিরবেন। বাকি ২১ জন কয়লা খালাসের পর মে মাসের প্রথম সপ্তাহে জাহাজ নিয়ে দেশে ফিরবেন বলে আশা করা হচ্ছে। ছবি: এমভি আবদুল্লাহর ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ আবদুর রশিদের সৌজন্যে পাওয়া
-
এমভি আবদুল্লাহর পরিচালনা প্রতিষ্ঠান এস আর শিপিং লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মেহেরুল করীম জানান, বাংলাদেশি জাহাজটি এখন আল হারামিয়া বন্দরে ব্রাভো অ্যাকাংরেজে অবস্থান করছে। জেটিতে ভেড়ার জন্য জাহাজটি এখন সংশ্লিষ্ট বন্দর কর্তৃপক্ষের অনুমতির অপেক্ষায় আছে। আজ অনুমতি মিলতে পারে। ছবি: এমভি আবদুল্লাহর ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ আবদুর রশিদের সৌজন্যে পাওয়া
-
আজ জাহাজে থাকা ৫৫ হাজার মেট্রিক টন কার্গো খালাসের কাজ শুরু হলে এতে অন্তত পাঁচদিন সময় লাগবে। তবে এর আগে জিম্মিদশা থেকে মুক্ত বাংলাদেশি ২৩ নাবিককে বরণে দুবাইয়ে প্রস্তুতি নিয়েছে জাহাজের পরিচালনা প্রতিষ্ঠান এস আর শিপিং লিমিটেড। এসময় নাবিকদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার পাশাপাশি থাকবে সংক্ষিপ্ত ছুটি কাটানোর সুযোগ। ছবি: এমভি আবদুল্লাহর ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ আবদুর রশিদের সৌজন্যে পাওয়া
-
এদিকে এস আর শিপিং লিমিটেড জানিয়েছে এরই মধ্যে দুবাই থেকে চট্টগ্রামের কার্গো চূড়ান্ত হয়েছে। সবকিছু ঠিক থাকলে নাবিকদের ইচ্ছা অনুযায়ী দুজন বিমানে ও বাকি ২১ নাবিক কার্গো নিয়ে জাহাজেই দেশে ফিরবেন। মে মাসের প্রথম সপ্তাহে এমভি আবদুল্লাহ দেশে ফিরবে বলে আশা করা হচ্ছে। ছবি: এমভি আবদুল্লাহর ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ আবদুর রশিদের সৌজন্যে পাওয়া