উৎসবের রং লেগেছে পাহাড়ে
পাহাড়ের সবচেয়ে বড় সামাজিক উৎসব বিজু, সাংগ্রাই, বিহু, বিষু, বৈসু, সাংলান ও চাক্রান। বাংলা নববর্ষকে বরণ করে নিতে তিন দিনব্যাপী এই উৎসব করে পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ি জনগোষ্ঠী।
-
১২ এপ্রিল থেকে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত টানা তিনদিন চলবে ঐতিহ্যবাহী এ সামাজিক উৎসব। ছবি: মাহবুবুল ইসলাম পলাশ
-
উৎসব ঘিরে পার্বত্য জেলা রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানের পাহাড়ি জনপদের মানুষ এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন। ঘরে ঘরে চলছে উৎসবের প্রস্তুতি। ছবি: মাহবুবুল ইসলাম পলাশ
-
উৎসবকে কেন্দ্র করে এরই মধ্যে বিভিন্ন সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে আয়োজন করা হচ্ছে মেলা। ছবি: মাহবুবুল ইসলাম পলাশ
-
৩ এপ্রিল সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়, রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ ও ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউটের যৌথ উদ্যোগে ৪ দিনব্যাপী বিজু, সাংগ্রাই, বৈসুক, বিষু ও বিহু মেলার উদ্বোধন করা হয়েছে। ছবি: মাহবুবুল ইসলাম পলাশ
-
এবার বান্দরবানে বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সন্ত্রাসী তৎপরতায় পাহাড়ি সম্প্রদায় কিছুটা আতঙ্কে ছিল। তবে এই তৎপরতা উৎসবে তেমন কোনো প্রভাব ফেলতে পারেনি। ছবি: মাহবুবুল ইসলাম পলাশ
-
প্রতিবারের মতো এবারও উৎসবের আমেজে পাহাড় রঙিন হয়ে উঠেছে। ছবি: মাহবুবুল ইসলাম পলাশ
-
বাংলা বছরের শেষ দুই দিন ও নববর্ষের প্রথম দিন বিজু পালন করা হয়। চাকমা সম্প্রদায়ে আদিকাল থেকেই বিজু চলে আসছে। ছবি: মাহবুবুল ইসলাম পলাশ
-
বিজু মানে আনন্দ, বিজু মানে দলবেঁধে ঘোরাঘুরি। এদিন কেউ কোনো কাজ করে না, সবাই ঐতিহ্যবাহী ও নিজস্ব সংস্কৃতি ধারার নতুন কাপড় পরে দলবেঁধে গ্রামে ঘুরে বেড়ায়। ছবি: মাহবুবুল ইসলাম পলাশ
-
এবার ঈদুল ফিতর, পহেলা বৈশাখ ও পাহাড়ের উৎসব বিজু, সাংগ্রাই, বৈসুক একসঙ্গে হওয়ায় আনন্দে ভিন্ন মাত্রা যুক্ত হয়েছে। ছবি: মাহবুবুল ইসলাম পলাশ