আবারও কি শঙ্কায় বাংলাদেশ?
বাংলাদেশে বর্তমানে করোনাভাইরাসের শনাক্তের সংখ্যা এযাবত কালের সর্বনিম্ন। মহামারি শুরুর দিকে ২০২০ সালের এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে যেমনটি শনাক্ত হতো এখনকার দৈনিক শনাক্তের সংখ্যাটা ঠিক সেরকমই দেখা যাচ্ছে। বর্তমানে শনাক্তের হার মহামারিকালীন সময়ের মধ্যে সর্বনিম্ন, দশমিক শূন্য ৫ শতাংশেরও কম।
একমাস ধরে একত্রে শনাক্তের সংখ্যা ১২০০’র ঘরও অতিক্রম করেনি, মৃত্যুর সংখ্যা তিনটি। রাজশাহী, বরিশাল, সিলেট ও রংপুর বিভাগে গত একমাসে কোনো মৃত্যু ঘটেনি| দু’বছর আগে করোনাভাইরাস সম্পর্কে মানুষের ভয়ভীতি যেমন চরমে ছিল, দু’বছর পরে করোনাভাইরাসের পরিস্থিতি একই ধরা পড়লেও কিন্তু স্বাভাবিক জীবনযাপনের ক্ষেত্রে চরম বহিঃপ্রকাশ লক্ষণীয়।
দেশে এমন স্বাভাবিক অবস্থা বজায় থাকলেও কয়েকদিন ধরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণের টেকনিক্যাল কমিটির বক্তব্যে বাংলাদেশের করোনাভাইরাস পরিস্থিতি পাল্টে যাওয়ার সম্ভাবনার কথা শোনা যাচ্ছে| এরকম সম্ভাবনার উৎস হিসেবে সাম্প্রতিক বিভিন্ন দেশে করোনাভাইরাসের ঊর্ধ্বগতিকে অঙ্গুলি নির্দেশ করা হচ্ছে|
ছয় মাস আগে অমিক্রনের কথা প্রথম জানতে পারলেও পাঁচ মাস ধরে অমিক্রনের বিয়ে ওয়ান এবং বিয়ে টু সারা বিশ্বকে কীভাবে আক্রমণ করেছিল তার ট্রাজেক্টরি ফলো করলে দেখা যায় এ বছরের জানুয়ারির শেষে বৈশ্বিক শনাক্তের সর্বোচ্চ পিক ছিল যা বর্তমানে শনাক্তের সংখ্যার তুলনায় প্রায় ১০ গুণ বেশি। জানুয়ারির পর তা ক্রমাগত ভাবে কমেছে এবং কমতে কমতে বর্তমানে দৈনিক শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে পাঁচ বা ছয় লাখের মতো। মৃত্যুর সংখ্যাও তখনকার তুলনায় প্রায় পাঁচগুণ কমেছে।
এবছরের জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারিতে অমিক্রন বিয়ে ওয়ানের দাপট থাকলেও মার্চ-এপ্রিলে সারাবিশ্বে অমিক্রন বিয়ে টু এর ব্যাপক বিস্তার ঘটেছে। স্বাস্থ্যবিধি এবং বিধিনিষেধের চরম প্রয়োগ বজায় ছিল, পাশাপাশি শক্তিশালী হাইব্রিড ইমিউনিটি বিদ্যমান ছিল এমন সব দেশে কেবলমাত্র অমিক্রনের সর্বশেষ সময় পর্যন্ত বিস্তার পরিলক্ষিত হচ্ছিল।
যেমন চীন, হংকং, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, জাপান, ভিয়েতনাম, দক্ষিণ কোরিয়া, থাইল্যান্ড, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, রাশিয়া ইত্যাদি দেশ। কিছু কিছু দেশে যা এখনো বিদ্যমান আছে। তথ্য সীমাবদ্ধতার কারণে চীনে কি ঘটছে তা জানা না গেলেও সাংহাইতে পঞ্চম সপ্তাহের মতো এখন কঠোর লকডাউন চলছে। সেখানকার প্রতিটি মানুষকে ক্রমাগতভাবে তিনটি করে করোনাভাইরাসের পিসিআর টেস্ট করতে হচ্ছে।
চীন বাদে অন্যান্য দেশের অমিক্রন ভাইরাসের বিস্তার ব্যাপকভাবে কমে এসেছে গত দুই-তিন সপ্তাহ ধরে। সম্প্রতি ভারতের কিছু রাজ্যে যেমন দিল্লি, মহারাষ্ট্র, মিজোরাম, হরিয়ানা এবং উত্তর প্রদেশ–এ শনাক্তের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে| দিল্লিতে এক হাজারের বেশি একদিনে শনাক্ত হয়েছে, যা সর্বশেষ গত দশই ফেব্রুয়ারিতে দেখা গিয়েছিল। এই ঊর্ধ্বমুখীর কারণ হিসেবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন অমিক্রণ বি টুয়ের এর একটি সাবভেরিয়েন্ট কথা যা BA.2.12.1 নামে পরিচিত| একই রকম প্রবণতা যুক্তরাষ্ট্রেও দেখা যাচ্ছে| সেখানেও নিউ ইয়র্কসহ অনেক অঙ্গরাজ্যে বিয়ে-টু এর এই সাবভেরিয়েন্টটি ছড়িয়ে পড়ছে এবং শনাক্তের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে| BA.2.12.1 সাবভেরিয়েন্টটি অমিক্রন বিয়ে-টু এর চেয়েও ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ বেশি সংক্রমণশীল|
ডেল্টার তুলনায় অমিক্রন কম প্রাণঘাতী এবং হাসপাতালে ভর্তির হার কম প্রমাণিত হলেও ১০ বছরের নিচের শিশুদের হাসপাতালে ভর্তির হার অমিক্রন এবং ডেল্টার ক্ষেত্রে প্রায় সমান সমান| গত মার্চের শেষে BA.2.12.1 সাবভেরিয়েন্টটির কথা জানা গেলেও তা এখন ইউরোপ এবং এশিয়ার বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে| প্রাথমিকভাবে উচ্চ সংক্রমণশীলতার ধর্ম থাকলেও এই সাবভেরিয়েন্টটির বৈশিষ্ট্য বিএ টু এর মতোই প্রমাণিত হচ্ছে| একই সাথে XE নামক বিয়ে ওয়ান এবং বিএ টু এর রিকম্বিনেন্ট অমিক্রনের একটি নতুন ধরন যুক্তরাজ্যে ধরা পড়ে| যেটি ইতিমধ্যে যুক্তরাজ্যে ব্যাপক বিস্তার লাভ করছে| বেশ কয়েকদিন ধরে যুক্তরাজ্যে মৃত্যুর সংখ্যা ব্যাপকভাবে বাড়ছে| এর পেছনে সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি|
এছাড়াও অমিক্রনের অনেকগুরো ভেরিয়েন্ট এসেছে| BA.4 এবং BA.5 শনাক্ত হয় দক্ষিণ আফ্রিকায় এ বছরেরই জানুয়ারি এবং ফেব্রুয়ারি মাসে| উচ্চ সংক্রমণশীলতার কারণে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রাথমিকভাবে এই দুটি ভেরিয়েন্টকে ভেরিয়েন্ট অফ ইন্টারেস্ট হিসাবে বর্তমানে বিবেচনায় নিয়েছে| এর বাইরে আরও অনেকগুলো ভেরিয়েন্টের কথা জানা গেছে যেমন- XD, BA.3|
গত ৫ মাসে অমিক্রন হতে মিউটেশন এর মাধ্যমে এত সব নতুন নতুন ভেরিয়েন্ট বা সাবভেরিয়েন্ট এর জন্ম হওয়া একটি স্বাভাবিক ঘটনা| এসব ভেরিয়েন্ট এর উচ্চ সংক্রমণশীলতা ধর্মের পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে ডিঙিয়ে আক্রমন করার বৈশিষ্ট্য থাকলেই মহামারি সৃষ্টি করতে পারে| ফলে মহামারি শেষ না হওয়া পর্যন্ত ক্রমাগতভাবে জেনোম সিকোয়েন্সিং সার্ভিলেন্স সিস্টেম চালু রাখার মধ্য দিয়ে এসব ভেরিয়েন্টকে চিহ্নিত করা যায়| মহামারি ব্যবস্থাপনার অংশ হিসেবে এই নজরদারিটি থাকা অত্যন্ত জরুরি|
বর্তমানে অমিক্রন এর সব ভেরিয়েন্ট কিংবা সাবভেরিয়েন্ট এর হাত থেকে সুরক্ষা পাওয়ার জন্য অনেক দেশ শিশুদেরকেও টিকা দিচ্ছে, সাধারণ মানুষকে দ্বিতীয় বুস্টার ডোজ এবং ইমিউনো কম্প্রোমাইজড রোগীদেরকে তৃতীয় বুস্টার ডোজও দিচ্ছে| মৃত্যু এবং গুরুতর অসুস্থতা থেকে রক্ষার জন্য টিকার গুরুত্ব অপরিসীম, এটাকে মাথায় রেখেই দেশগুলির এই ধরনের সিদ্ধান্ত নিচ্ছে| বিশেষ করে ডেল্টা মহামারির মৃত্যু হতে মানুষকে রক্ষা করার ক্ষেত্রে টিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে| আবার শুরু থেকে করোনা মহামারি ব্যবস্থাপনার শীর্ষে অবস্থান করেও ডেনমার্ক মে মাসের মাঝামাঝি থেকে করোনার সব ধরনের টিকা দেওয়া বন্ধ করে দিচ্ছে|
মৃত্যুহার কম হওয়া এবং হাইব্রিড ইমিউনিটির তুলনায় প্রাকৃতিক ইমিউনিটি দীর্ঘস্থায়ী হওয়ায় এমন সিদ্ধান্ত নিচ্ছে বলে ধারণা করা যায়| এর সপক্ষে অনেক প্রমাণও রয়েছে যেমন আফ্রিকার দেশগুলোতে হাইব্রিড ইমিউনিটি অনেক কম থাকা সত্ত্বেও মৃত্যুর হার একেবারেই কম| অমিক্রন এর বর্তমান চরিত্র বজায় থাকলে সামনের দিনগুলোতে অনেক দেশ ডেনমার্কের মত এই ধরনের কনট্রাস্ট সিদ্ধান্ত নিবে এটা বলা যায়| আর একেবারেই কম টিকা দেওয়া দেশগুলিতো এই ধরনের সিদ্ধান্ত এর মধ্য দিয়ে চলছে বহুদিন ধরে|
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা চায় এ বছরের জুনের মধ্যে প্রতিটি দেশে ৭০% লোককে পূর্ণ টিকার আওতায় নিয়ে আসতে| যা পরিসংখ্যানের ভাষায় অসম্ভব ঘটনা যার সম্ভাবনা শূন্য| এখন পর্যন্ত কম আয়ের দেশ গুলির ১৬ শতাংশ মানুষকেও এক ডোজ টিকার আওতায় নিয়ে আসা সম্ভব হয়নি| অনুন্নত এবং উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে কেবল বাংলাদেশ পূর্ণ ডোজ টিকা দিতে পেরেছে ৭০% এর বেশি মানুষকে| এছাড়াও এই তালিকায় শুধু ভুটান, নেপাল, ও কম্বোডিয়া রয়েছে|
নিম্ন আয়ের দেশগুলোতে টিকা দেওয়ার জন্য ইতিমধ্যে গাভি ৪.৮ বিলিয়ন ডলার তহবিল জোগাড় করেছে| এর আওতায় নিম্ন আয়ের দেশগুলোতে যে হারে টিকা দেওয়া হচ্ছে তা বস্তুত কোন কাজে আসছে না বিশেষ করে অমিক্রন মহামারির প্রেক্ষিতে| ফলে এই অর্থ অন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য খাতে ব্যবহার করা যেত এমন প্রশ্ন সামনে আসছে| বৈশ্বিক ভাবে মহামারি নিয়ন্ত্রণে আসায় এখন দৈনিক টিকা দেওয়ার পরিমাণ এক-তৃতীয়াংশ কমেছে| গত এক মাসে আফ্রিকার দেশগুলোতে তা প্রায় ৩৫ শতাংশ কমেছে| ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট গত বছরের শেষ দিক হতে টিকা উৎপাদনও বন্ধ করে দিয়েছে| আমরা এখন প্যানডেমিক থেকে এন্ডেমিক এ রুপান্তর পর্যায়ে রয়েছি|
বর্তমান উল্লেখিত পরিস্থিতিতে গাভি এর অর্থ টিকা কিনার জন্য ব্যয় না করে এর পরিবর্তে ব্যয় করা যায় নানান ক্ষেত্রে যেমন, শিশুদের হেপাটাইটিস রোগের প্রাদুর্ভাব রোধ করতে, এছাড়াও মহামারির ট্রমা বা লং কভিড চিকিৎসায়, ম্যালেরিয়া, কলেরা, বিভিন্ন রেসপাইরেটরি ডিজিজ, যক্ষা, এইচ আই ভি, ইবোলা এবং মিজলেস রোধ করার কাজে, অথবা শিশুদের টিকাদান কর্মসূচিকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে আসার ক্ষেত্রে| এর মধ্য দিয়ে জনস্বাস্থ্যের ব্যাপক উন্নতি করা সম্ভব হত|
জেনোম সিকোয়েন্সিং সার্ভিলেন্স সিস্টেম এর মত করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন সার্ভিলেন্স সিস্টেম থাকা জরুরি| টিকার কার্যকারিতা পরিমাপের মাধ্যমে জনগোষ্ঠীকে ইমিউনিটি ধরে রাখার জন্য কখন কোন ডোজের টিকা প্রয়োগ করা উচিত তা সঠিকভাবে জানার জন্য এ ধরনের সার্ভেলেন্স সিস্টেম থাকা দরকার| সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা যাচ্ছে অমিক্রন এর বিরুদ্ধে অস্ত্রাজেনেকার দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার ২৫ সপ্তাহ পর কোন ধরনের কার্যকারিতা থাকেনা, ফাইজার এবং মর্ডানার ক্ষেত্রে তা নেমে আসে ১৫% এ| এই ভ্যাকসিন গুলোর বুস্টার ডোজ নেওয়ার ২০ সপ্তাহ পর কোন ধরনের কার্যকারিতা থাকে না|
আমাদের দেশে করোনা মহামারির যে চারটি ঢেউ এসেছে এদের মধ্যেকার ব্যবধান ছিল পাঁচ থেকে সাত মাস| জানুয়ারির শেষে অমিক্রন এর সর্বশেষ ঢেউ পরিলক্ষিত হয়েছে| দেশের ৭০ শতাংশ মানুষের দ্বিতীয় ডোজ, ১৪ শতাংশ মানুষের বুস্টার ডোজ ইতিমধ্যে দেওয়া হয়েছে| এদের অধিকাংশের ২০-২৫ সপ্তাহ পার হলেই টিকার কার্যকারিতা গবেষণার ফলাফল অনুযায়ী শূন্যে নেমে আসার কথা| হাইব্রিড ইমিউনিটির এমন হাল হলেও প্রাকৃতিক ইমিউনিটি কিছুটা দীর্ঘস্থায়ী হয়| ফলে সার্বিক বিবেচনায় আগামী জুলাই-আগস্ট মাসে আমাদের দেশে আবারো করোনা ভাইরাসের একটি ঢেউ আসতে পারে এমনটি প্রজেক্ট করা যেতে পারে পরিসংখ্যানের ভাষায়|
করোনা মহামারি গত একশ বছরে সপ্তম মহামারি| গত এক দশকে ৩ টি: ইবোলা, জিকা এবং করোনাভাইরাস| আগামী শতকেও এরকম মহামারীর সংখ্যা ব্যাপক বৃদ্ধি পাবার বড় আশঙ্কা রয়েছে| জনসংখ্যা বৃদ্ধি, প্রকৃতির বিরুদ্ধে মানুষের অবস্থান ইত্যাদি নানা কারণে ১৯৪০ সালের পর থেকে সংক্রামক রোগের বৃদ্ধি এবং বিস্তার ঘটছে| এদের প্রায় সবকয়টি এসেছে বন্যপ্রাণি থেকে মানব দেহে| বন্যপ্রাণি লালন পালন, বাণিজ্য এবং ভক্ষণ বৃদ্ধি, ট্রপিকাল বন উজার করা ইত্যাদি অন্যতম কারণ|
যেহেতু এই সমস্যাগুলি সার্বজনীন, সেহেতু মহামারির উদ্ভব এবং উৎস নিয়ন্ত্রণে সকল দেশকে একসাথে কাজ করতে হবে| মহামারি নিয়ন্ত্রণে অর্পিত কোন জনস্বাস্থ্য হস্তক্ষেপেই নিখুঁত নয়| স্বাস্থ্য-সমতা এবং মহামারি পরবর্তী ভ্যাকসিন-সমতা নীতি যে কোন মহামারি নিয়ন্ত্রণে যারপরনাই কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে অবধারিত ভাবে এটা বলা যায়| স্বাস্থ্যবিধি মেনে ভ্রমণ এবং চলাফেরা করা প্রত্যেকটি নাগরিকের নৈতিকতার মধ্যে পড়ে| উচ্চ ঘনত্বের জনবহুল দেশ হিসেবে বাড়তি দায়িত্ববোধের জায়গা থেকে ভ্যাকসিন অগ্রগতির মতো মহামারি নিয়ন্ত্রণেও বাংলাদেশকে বিশেষ অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে|
লেখক: অধ্যাপক, ফলিত পরিসংখ্যান, আই এস আর টি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। ও সভাপতি, আই এস আর টি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন নির্বাহী কমিটি।
এইচআর/ফারুক/এমএস