হয়তো ভালো কোনো জায়গায় আমাকে দেখতে পারেন: কবির বিন আনোয়ার

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ০৩:৫৬ পিএম, ০৩ জানুয়ারি ২০২৩
বিদায়ী মন্ত্রিপরিষদ সচিব কবির বিন আনোয়ার/ ফাইল ছবি

মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. মাহবুব হোসেন। কবির বিন আনোয়ারের স্থলাভিষিক্ত হলেন তিনি। সরকারি চাকরির স্বাভাবিক মেয়াদ শেষে কবির বিন আনোয়ার আজ থেকে অবসরোত্তর ছুটিতে যাচ্ছেন। এর মাধ্যমে মাত্র ২০ দিনের মধ্যে বেসামরিক প্রশাসনের এই শীর্ষ পদে নতুন নিয়োগ হলো।

এ বিষয়ে বিদায়ী মন্ত্রিপরিষদ সচিব কবির বিন আনোয়ার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সেটা বুঝেশুনে নিয়েছেন। সেই সিদ্ধান্তের প্রতি আমার সম্মান আছে। তবে, পরে হয়তো অন্য কোনো ভালো জায়গায়ও আমাকে দেখতে পারেন।

আরও পড়ুন: নতুন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন

মঙ্গলবার (৩ জানুয়ারি) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

কবির বিন আনোয়ার বলেন, আজ আমার সরকারি চাকরির মেয়াদ শেষ হয়েছে। এটা রুটিনমাফিক পদ্ধতি। এক্সটেনশন (চাকরির মেয়াদ বৃদ্ধি) হওয়াটা একটা প্রিভিলেজের (বিশেষ সুবিধার) বিষয়। এখন যেটা হয়েছে এটাই স্বাভাবিক ছিল।

এর আগে মঙ্গলবার সকালে মাহবুব হোসেনকে মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসেবে নিয়োগ দিয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। মাহবুব হোসেন দেশের ২৪তম মন্ত্রিপরিষদ সচিব।

আরও পড়ুন: অভিজ্ঞতা-জ্ঞান কাজে লাগিয়ে সরকারের প্রত্যাশা পূরণের চেষ্টা করবো

মন্ত্রিপরিষদ সচিব কবির বিন আনোয়ার চাকরির মেয়াদ শেষে মঙ্গলবার (৩ জানুয়ারি) অবসরে গেছেন। তার অবসরোত্তর ছুটি (পিআরএল) মঞ্জুর করে আলাদা প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। মাত্র ১৯ দিনের জন্য মন্ত্রিপরিষদ সচিব ছিলেন কবির বিন আনোয়ার। গত ১৫ ডিসেম্বর দায়িত্ব নিয়েছিলেন তিনি।

সরকারের সামগ্রিক কার্যক্রম পর্যালোচনা ও সমন্বয়ের অন্যতম ফোরাম সচিব সভা। মন্ত্রিপরিষদ সচিব এ সভার সভাপতি। তাছাড়া মন্ত্রিপরিষদ সচিব সিভিল প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন পদগুলোতে পদোন্নতির সুপারিশকারী সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ডের (এসএসবি) সভাপতি।

আরএমএম/কেএসআর/এএসএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।