যেসব কারণে বৃহৎ পদ্মাসেতু
বাস্তব রূপ নিচ্ছে দেশের সবচেয়ে বড় স্বপ্নের পদ্মাসেতু।পরিকল্পনা মাফিক সবকিছু হলে তিন বছর পর পদ্মাসেতুতে চলবে গাড়ি ও ট্রেন। আগামীকাল শনিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মাওয়াপ্রান্তে সেতুর সার্ভিস পাইলিং এবং জাজিরাপ্রান্তে নদীশাসনের কাজ উদ্বোধন করবেন। আর প্রধানমন্ত্রীর সফল উপলক্ষে পদ্মাসেতু এলাকা সাজানো হয়েছে বর্ণিল সাজে।
এক নজরে পদ্মাসেতু
মূল সেতুর দৈর্ঘ্য : ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার
প্রস্থ : দ্বিতীয় তলায় (আপার ডেকে) ৭২ ফুটের চার লেনের সড়ক
রেললাইন : নিচ তলায় (লোয়ার ডেকে) ডাবল গেজ
পিলার সংখ্যা : ৪২ (নদীতে ৪০টি)
ভায়াডাক্ট : দুই প্রান্তে সর্বমোট ৩ দশমিক ১৮ কিলোমিটার
ভায়াডাক্ট পিলার : ৮১টি
পানির স্তর থেকে উচ্চতা : ৬০ ফুট
পাইলিং গভীরতা : ৩৮৩ ফুট
প্রতি পিলারের জন্য পাইলিং : ৬টি
মোট পাইলিং সংখ্যা : ২৬৪ টি
সংযোগ সড়ক : দুই প্রান্তে ১৪ কিলোমিটার
নদীশাসন : দুই পাড়ে ১২ কিলোমিটার প্রকল্পের মোট ব্যয় :২৮ হাজার ৭৯৩ কোটি ৩৯ লাখ মূল সেতুতে
ব্যয় : ১২ হাজার ১৩৩ কোটি ৩৯ লাখ
নদীশাসন ব্যয় : ৮ হাজার ৭০৭ কোটি ৮১ লাখ
অন্যান্য ব্যয় : ৭ হাজার ৯৫২ কোটি ১৯ লাখ
জনবল : প্রায় ৪ হাজার
নির্মাণকাজ শেষ : ডিসেম্বর, ২০১৮
সেতুতে যা থাকছে : গ্যাস, বিদ্যুৎ ও অপটিক্যাল ফাইবার লাইন পরিবহন সুবিধা।
এমএএস/এমএস