পেসারদের আঘাতে ব্যাকফুটে রাইডার্স দূর্গ


প্রকাশিত: ১০:২৫ এএম, ২২ নভেম্বর ২০১৫

চট্টগ্রাম ভাইকিংসের দেয়া ১৮৮ রানের বড় টার্গেটে ব্যাটিং করতে নেমে পেসারদের বোলিং তোপে পড়েছে রংপুর রাইডার্স। নিজের প্রথম ওভার মেডেন নেবার পর দ্বিতীয় ওভারে জোড়া আঘাত হেনেছেন আমির। এছাড়া দুর্দান্ত বল করে উইকেট তুলে নিয়েছেন তাসকিন এবং শফিউল। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত রংপুর রাইডার্সের সংগ্রহ ৬ ওভার শেষে ৪ উইকেট হারিয়ে ৩৭ রান। মোহাম্মদ আল আমিন ১২ আর মিসবাহ ২ রান নিয়ে ব্যাট করছে।

এর আগে ম্যাচের তৃতীয় ওভারে ক্যারাবিয়ান ব্যাটসম্যান লেন্ডল সিমন্সকে তামিমের ক্যাচে পরিনত করে সাজঘরে ফেরান আমির। পরের বলেই বাংলাদেশের হার্ডহিটার সৌম্য সরকারকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন তিনি।

আমিরের আঘাতের পর স্বরূপে ফেরেন বাংলাদেশের পেসার তাসকিন আহমেদ। প্রথম ওভারে ১৬ দিলেও দ্বিতীয় ওভারে মোহাম্মদ মিথুনকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলে সাজঘরে ফেরান।

তাসকিনের পর ভাইকিংস দুর্গে আঘাত হানেন শফিউল। রাইডার্স অধিনায়ক সাকিব আআল হাসানকে উইকেটরক্ষক এনামুল হক বিজয়ের গ্লাভসবন্দী করেন তিনি।

এর আগে তামিম ইকবালের দায়িত্বশীল ব্যাটিং এবং শেষদিকে জীবন মেন্ডিসের ঝড়ো দারুণ সংগ্রহ পেয়েছে চট্টগ্রাম ভাইকিংস। রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৮৭ রান সংগ্রহ করে চট্টগ্রামের দলটি।

চট্টগ্রামের পক্ষে সর্বোচ্চ ৫১ রান করেন দলীয় অধিনায়ক তামিম ইকবাল। ৩২ বলে ৬টি চার এবং ১টি ছক্কায় এই রান করেন তামিম। আর শেষ দিকে জীবন মেন্ডিস মাত্র ১৮ বলে ৩টি ছক্কা এবং ৩টি চারের সাহায্যে ৩৯ রান করেন। তিলকরাত্নে দিলশান ১৬ বলে ২ চার ও ৩ ছক্কায় ২৯ রান করেন। রংপুর রাইডার্সের ২৬ রানে ৩টি উইকেট নিয়ে সেরা বোলার সাকলায়েন সজিব। এছাড়া ২টি উইকেট নেন আবু জায়েদ রাহি।

আরটি/এমআর

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।