আপনি কে? সাদা পোশাকের একজন পুলিশ কর্মকর্তা কেন্দ্রীয় কারাগারের গোলচত্বরের সামনে এক তরুণের কাছে জানতে চাইলেন। ওই তরুণ নিজেকে একটি জাতীয় দৈনিকের সাংবাদিক বলে পরিচয় দিলে ওই কর্মকর্তা তাকে উদ্দেশ্য করে বললেন, ভাই, আইডি কার্ডটা বুকে ঝুলিয়ে নিন, প্লিজ। নতুবা হয়রানির শিকার হতে পারেন।
দুই যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসির রায় কার্যকরকে কেন্দ্র করে শনিবার সকাল থেকেই কারারক্ষীর পাশাপাশি তৎপর ছিলেন পোশাক ও সাদা পোশাকের পুলিশ, ডিবি, এসবিসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা।
দিনের বেলা নিরাপত্তা কিছুটা শিথিল থাকলেও রাত ৯টার পর থেকে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গোটা এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা জোরদার করে। কারাগার ফটকের আশপাশ থেকে সকল প্রকার যানবাহন সরিয়ে দেয়া হয়। কিছু গণমাধ্যমকর্মী মোটরসাইকেল রেখে দায়িত্বপালনে গেলে পুলিশ সেগুলো রাস্তায় ফেলে রাখে।
পুলিশের একজন ডিসি জানান, রায় কার্যকর নিয়ে তারা নিজেরাও খুব টেনশনে আছেন। তাই কোনো প্রকার ঝুঁকি না নিয়ে বহিরাগত কাউকে সেখানে থাকতে দিচ্ছেন না।
এমইউ/একে/বিএ
ভাই আইডি কার্ডটা বুকে ঝুলান প্লিজ
আপনি কে? সাদা পোশাকের একজন পুলিশ কর্মকর্তা কেন্দ্রীয় কারাগারের গোলচত্বরের সামনে এক তরুণের কাছে জানতে চাইলেন। ওই তরুণ নিজেকে একটি জাতীয় দৈনিকের সাংবাদিক বলে পরিচয় দিলে ওই কর্মকর্তা তাকে উদ্দেশ্য করে বললেন, ভাই, আইডি কার্ডটা বুকে ঝুলিয়ে নিন, প্লিজ। নতুবা হয়রানির শিকার হতে পারেন।
দুই যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসির রায় কার্যকরকে কেন্দ্র করে শনিবার সকাল থেকেই কারারক্ষীর পাশাপাশি তৎপর ছিলেন পোশাক ও সাদা পোশাকের পুলিশ, ডিবি, এসবিসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা।
দিনের বেলা নিরাপত্তা কিছুটা শিথিল থাকলেও রাত ৯টার পর থেকে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গোটা এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা জোরদার করে। কারাগার ফটকের আশপাশ থেকে সকল প্রকার যানবাহন সরিয়ে দেয়া হয়। কিছু গণমাধ্যমকর্মী মোটরসাইকেল রেখে দায়িত্বপালনে গেলে পুলিশ সেগুলো রাস্তায় ফেলে রাখে।
পুলিশের একজন ডিসি জানান, রায় কার্যকর নিয়ে তারা নিজেরাও খুব টেনশনে আছেন। তাই কোনো প্রকার ঝুঁকি না নিয়ে বহিরাগত কাউকে সেখানে থাকতে দিচ্ছেন না।
এমইউ/একে/বিএ