মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের ফাঁসি কার্যকর হওয়ায় নিজেদের মধ্যে ফুল ছিটিয়ে ফাঁসির রায় কর্যকরের আনন্দ করেছে গণজাগরণ মঞ্চ।
রোববার রাত সোয়া ১টার দিকে রায় কার্যকরের পর শাহবাগের প্রজন্ম চত্বরে তারা এ আনন্দ উদযাপন করে। এর পর রায়ের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ডা. ইমরান এইচ সরকার বলেন, ‘এ রায় ১৬ কোটি বাঙালির জন্য এক বিরাট মাইলফলক হয়ে থাকবে।’ এসময় তিনি আজ (রোববার) বিকেল ৩টায় সারাদেশে আনন্দ মিছিল করারও ঘোষণা দেন।
ইমরান বলেন, ‘এ রায় কার্যকরের মাধ্যমে ৩০ লাখ শহীদের পরিবারের মধ্যে হাসি ফুটেছে। মুক্তিযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষার বিজয়। এ রায় কার্যকরের মাধ্যমে যারা মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করেছে এ দেশকে একটি বিভীষিকাময় পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দিতে চেয়েছে সে চক্রের পতন হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘এ দুটি রায় কার্যকরের মাধ্যমে পাকিস্তানি গোয়েন্দার মতো কাজ করা একটি চক্রের পতন হয়েছে। যে অপশক্তি দেশকে পিছিয়ে নিতে চেয়েছিল তাদের পরাজয় হলো। বাংলাদেশকে পিছিয়ে নেয়ার নীল নকশাকারী এরা দু’জন। তাই এ ফাঁসি কার্যকরের মাধ্যমে বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার পাকিস্তানের দীর্ঘদিনের অপচেষ্টা ব্যর্থ হলো।’
ইমরান বলেন, ‘এ রায় কার্যকরের মাধ্যমে জামায়াত নিষিদ্ধের পথ আরও সুগম হলো। যারা এ বিচার ব্যর্থ করতে পক্ষপাতিত্ব করেছে তাদের বাংলাদেশে রাজনীতি করা কঠিন হলো। এই দুই যুদ্ধাপরাধী তাদের অপরাধ স্বীকার করেছে। এতে প্রমাণ হলো তারা কোনো আদর্শ ধারণ করতো না। দেশের মানুষের সঙ্গে তারা এতোদিন মিথ্যাচার করেছে।’
এদিকে, রায় কার্যকরের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসির) রাজু ভাস্কর্যের সামনে আনন্দ মিছিল করেছে ছাত্রলীগ। এরপর মধুর ক্যান্টিনে মিষ্টিমুখ করে তারা ফাঁসি উদযাপন করে। একই সময়ে মিছিল করেছে আরো কয়েকটি সংগঠন।
এমএইচ//বিএ
ফুল ছিটিয়ে ফাঁসি উদযাপন, রোববার আনন্দ মিছিল
মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের ফাঁসি কার্যকর হওয়ায় নিজেদের মধ্যে ফুল ছিটিয়ে ফাঁসির রায় কর্যকরের আনন্দ করেছে গণজাগরণ মঞ্চ।
রোববার রাত সোয়া ১টার দিকে রায় কার্যকরের পর শাহবাগের প্রজন্ম চত্বরে তারা এ আনন্দ উদযাপন করে। এর পর রায়ের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ডা. ইমরান এইচ সরকার বলেন, ‘এ রায় ১৬ কোটি বাঙালির জন্য এক বিরাট মাইলফলক হয়ে থাকবে।’ এসময় তিনি আজ (রোববার) বিকেল ৩টায় সারাদেশে আনন্দ মিছিল করারও ঘোষণা দেন।
ইমরান বলেন, ‘এ রায় কার্যকরের মাধ্যমে ৩০ লাখ শহীদের পরিবারের মধ্যে হাসি ফুটেছে। মুক্তিযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষার বিজয়। এ রায় কার্যকরের মাধ্যমে যারা মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করেছে এ দেশকে একটি বিভীষিকাময় পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দিতে চেয়েছে সে চক্রের পতন হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘এ দুটি রায় কার্যকরের মাধ্যমে পাকিস্তানি গোয়েন্দার মতো কাজ করা একটি চক্রের পতন হয়েছে। যে অপশক্তি দেশকে পিছিয়ে নিতে চেয়েছিল তাদের পরাজয় হলো। বাংলাদেশকে পিছিয়ে নেয়ার নীল নকশাকারী এরা দু’জন। তাই এ ফাঁসি কার্যকরের মাধ্যমে বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার পাকিস্তানের দীর্ঘদিনের অপচেষ্টা ব্যর্থ হলো।’
ইমরান বলেন, ‘এ রায় কার্যকরের মাধ্যমে জামায়াত নিষিদ্ধের পথ আরও সুগম হলো। যারা এ বিচার ব্যর্থ করতে পক্ষপাতিত্ব করেছে তাদের বাংলাদেশে রাজনীতি করা কঠিন হলো। এই দুই যুদ্ধাপরাধী তাদের অপরাধ স্বীকার করেছে। এতে প্রমাণ হলো তারা কোনো আদর্শ ধারণ করতো না। দেশের মানুষের সঙ্গে তারা এতোদিন মিথ্যাচার করেছে।’
এদিকে, রায় কার্যকরের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসির) রাজু ভাস্কর্যের সামনে আনন্দ মিছিল করেছে ছাত্রলীগ। এরপর মধুর ক্যান্টিনে মিষ্টিমুখ করে তারা ফাঁসি উদযাপন করে। একই সময়ে মিছিল করেছে আরো কয়েকটি সংগঠন।
এমএইচ//বিএ