মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন কাদের (সাকা) চৌধুরী ও জামায়াত নেতা আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের ফাঁসির রায় কার্যকর হওয়ায় মিষ্টি বিতরণ ও আনন্দ-উল্লাস করছে গণজাগরণ মঞ্চ।
শনিবার দিবাগত রাত ১২টা ৫৫ মিনিটে ফাঁসি কার্যকর করার সঙ্গে সঙ্গে উল্লাসে ফেটে পড়ে শাহবাগ। ‘জয় বাংলা, জয় বাংলা, স্লোগান দিতে থাকেন সেখানে উপস্থিত জনগণ।
সেখানে উপস্থিত জনতা বলছেন, ফাঁসি কার্যকর করায় গণতন্ত্রের বিজয় হয়েছে। কিন্তু যতোদিন সব যুদ্ধাপরাধীর বিচার না হবে এবং জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ না করা হবে ততদিন গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন চলবে।
মঞ্চের মুখপাত্র ডা. ইমরান এইচ সরকার বলেন, আলী আহসান মুজাহিদ আর সালাউদ্দিন কাদের স্বাধীনতার পরেও বাংলাদেশে পাকিস্তানের নানা ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নে কাজ করে গেছে। সাকা-মুজাহিদের ফাঁসিতে পাকিস্তানি ষড়যন্ত্রের কবর রচিত হয়েছে।
যুদ্ধাপরাধী সালাউদ্দিন কাদের আর মুজাহিদের ফাঁসির দণ্ড দ্রুত কার্যকর হওয়াতে জাতি কলঙ্কমুক্ত হয়েছে বলেও তিনি মন্তব্য করেন। গণজাগরণ মঞ্চের সদস্যরা বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা নিয়ে কয়েক দফায় আনন্দ মিছিল করেন। সাকা-মুজাহিদের ফাঁসি কার্যকরের মধ্য দিয়ে দেশ থেকে স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির পতন হচ্ছে বলে দাবি করেন গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ডা. ইমরান এইচ সরকার।
আনন্দ মিছিলটি কয়েক দফায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিসহ আশপাশের এলাকা প্রদক্ষিণ করে।
প্রসঙ্গত, ২০১৩ সালের ৫ জানুয়ারি যুদ্ধাপরাধ মামলায় জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল কাদের মোল্লার সবোর্চ্চ দণ্ড ফাঁসির দাবিতে শাহবাগে অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টদের মাধ্যমে গণজাগরণ মঞ্চের সৃষ্টি হয়। তাতে একাত্মতা প্রকাশ করেন স্বাধীনতার পক্ষের মানুষ।
এএম/একে/বিএ
সাকা-মুজাহিদের ফাঁসি : গণজাগরণ মঞ্চের উল্লাস
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন কাদের (সাকা) চৌধুরী ও জামায়াত নেতা আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের ফাঁসির রায় কার্যকর হওয়ায় মিষ্টি বিতরণ ও আনন্দ-উল্লাস করছে গণজাগরণ মঞ্চ।
শনিবার দিবাগত রাত ১২টা ৫৫ মিনিটে ফাঁসি কার্যকর করার সঙ্গে সঙ্গে উল্লাসে ফেটে পড়ে শাহবাগ। ‘জয় বাংলা, জয় বাংলা, স্লোগান দিতে থাকেন সেখানে উপস্থিত জনগণ।
সেখানে উপস্থিত জনতা বলছেন, ফাঁসি কার্যকর করায় গণতন্ত্রের বিজয় হয়েছে। কিন্তু যতোদিন সব যুদ্ধাপরাধীর বিচার না হবে এবং জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ না করা হবে ততদিন গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন চলবে।
মঞ্চের মুখপাত্র ডা. ইমরান এইচ সরকার বলেন, আলী আহসান মুজাহিদ আর সালাউদ্দিন কাদের স্বাধীনতার পরেও বাংলাদেশে পাকিস্তানের নানা ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নে কাজ করে গেছে। সাকা-মুজাহিদের ফাঁসিতে পাকিস্তানি ষড়যন্ত্রের কবর রচিত হয়েছে।
যুদ্ধাপরাধী সালাউদ্দিন কাদের আর মুজাহিদের ফাঁসির দণ্ড দ্রুত কার্যকর হওয়াতে জাতি কলঙ্কমুক্ত হয়েছে বলেও তিনি মন্তব্য করেন। গণজাগরণ মঞ্চের সদস্যরা বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা নিয়ে কয়েক দফায় আনন্দ মিছিল করেন। সাকা-মুজাহিদের ফাঁসি কার্যকরের মধ্য দিয়ে দেশ থেকে স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির পতন হচ্ছে বলে দাবি করেন গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ডা. ইমরান এইচ সরকার।
আনন্দ মিছিলটি কয়েক দফায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিসহ আশপাশের এলাকা প্রদক্ষিণ করে।
প্রসঙ্গত, ২০১৩ সালের ৫ জানুয়ারি যুদ্ধাপরাধ মামলায় জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল কাদের মোল্লার সবোর্চ্চ দণ্ড ফাঁসির দাবিতে শাহবাগে অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টদের মাধ্যমে গণজাগরণ মঞ্চের সৃষ্টি হয়। তাতে একাত্মতা প্রকাশ করেন স্বাধীনতার পক্ষের মানুষ।
এএম/একে/বিএ