মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে কারাগার থেকে বের হওয়ার সময় ভি চিহ্ন দেখিয়েছেন তার স্বজনরা।
শনিবার রাত সোয়া ১১টায় কারাগারে প্রবেশ করে এক ঘণ্টা অবস্থান শেষে সোয়া ১২টায় বের হয়ে ভি চিহ্ন দেখান তারা।
সাক্ষাৎ শেষে বের হয়ে আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ ছেলে আলী আহম্মদ মাবরুর বলেছেন, ‘রাষ্ট্রপতি বরাবর প্রাণভিক্ষার আবেদন আমার বাবা (মুজাহিদ) করেননি। তিনি সুস্থ ও মানসিকভাবে শক্ত আছেন। তিনি শুরু থেকেই অপপ্রচারের শিকার ছিলেন এবং ফাঁসির আগ পর্যন্ত তাকে নিয়ে অপপ্রচার চালানো হলো।’
এরপর আলী আহম্মদ মাবরুরসহ পরিবারের সদস্যরা ভি চিহ্ন দেখান।
এর আগে শনিবার রাত ৯টা ৫ মিনিটে আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের পরিবারের সদস্যরা কারাগারে এসে পৌঁছেন। সাক্ষাৎ করতে আসা স্বজনদের মধ্যে ছিলেন-মুজাহিদের স্ত্রী, দুই ছেলে, ছেলের বউ, নাতি ও এক ভাই।
এসএ/জেইউ/এআর/এফএইচ/একে/আরআইপি
তবুও ভি চিহ্ন দেখালেন মুজাহিদের পরিবার
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে কারাগার থেকে বের হওয়ার সময় ভি চিহ্ন দেখিয়েছেন তার স্বজনরা।
শনিবার রাত সোয়া ১১টায় কারাগারে প্রবেশ করে এক ঘণ্টা অবস্থান শেষে সোয়া ১২টায় বের হয়ে ভি চিহ্ন দেখান তারা।
সাক্ষাৎ শেষে বের হয়ে আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ ছেলে আলী আহম্মদ মাবরুর বলেছেন, ‘রাষ্ট্রপতি বরাবর প্রাণভিক্ষার আবেদন আমার বাবা (মুজাহিদ) করেননি। তিনি সুস্থ ও মানসিকভাবে শক্ত আছেন। তিনি শুরু থেকেই অপপ্রচারের শিকার ছিলেন এবং ফাঁসির আগ পর্যন্ত তাকে নিয়ে অপপ্রচার চালানো হলো।’
এরপর আলী আহম্মদ মাবরুরসহ পরিবারের সদস্যরা ভি চিহ্ন দেখান।
এর আগে শনিবার রাত ৯টা ৫ মিনিটে আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের পরিবারের সদস্যরা কারাগারে এসে পৌঁছেন। সাক্ষাৎ করতে আসা স্বজনদের মধ্যে ছিলেন-মুজাহিদের স্ত্রী, দুই ছেলে, ছেলের বউ, নাতি ও এক ভাই।
এসএ/জেইউ/এআর/এফএইচ/একে/আরআইপি