মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন কাদের (সাকা) চৌধুরী ও জামায়াত নেতা আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের ফাঁসি রাত ১২টার পর কার্যকর করা হবে।
কারা সূত্রে এমন তথ্য জানা গেছে।সূত্র জানায়, রাত ১২টা থেকে সাড়ে ১২টার মধ্যে ফাঁসি কার্যকর হতে পারে।
সূত্র আরো জানায়, দুই পরিবারের সদস্যরা সাক্ষাৎ শেষে বেরিয়ে আসলে কারা মসজিদের ইমাম মনির হোসেন তাদের গোসল ও তওবা পড়াবেন।
এদিকে, শনিবার রাত সোয়া আটটায় কারা কর্তৃপক্ষ শেষ সাক্ষাতের জন্য ফোনে তাদের পরিবারের সদস্যদের ডেকে পাঠান। খবর পেয়ে রাত ৯টায় দুই পরিবারের সদস্যরা কারাগারে পৌছান।
অপরদিকে, সাকা চৌধুরী ও আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের ফাঁসি কার্যকর উপলক্ষে কারাগারে প্রবেশ করেছেন ম্যাজিস্ট্রেট তানভির আহমেদ ও মো. আশরাফ হোসেন। এর কিছুক্ষণ পর আইজি প্রিজন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ ইফতেখার উদ্দিন এবং ঢাকা জেলা প্রশাসক কারাগারে প্রবেশ করেন। শনিবার রাত ১০টা ১০মিনিটে পৃথকভাবে তারা কারাগারে প্রবেশ করেন।
কারা সূত্র জানায়, ফাঁসি কার্যকরের সময় সিনিয়র জেল সুপার জাহাঙ্গীর কবির, একজন ম্যাজিস্ট্রেট, জেলার নেসার আলম, আইজি প্রিজন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ ইফতেখার উদ্দিন, অতিরিক্ত আইজি প্রিজন কর্নেল ফজলুল কবির, ডেপুটি জেলার সর্বত্তোম দেওয়ান, একজন সিভিল সার্জন, একজন কারা চিকিৎসক, ঢাকার জেলা প্রশাসক, একজন ফটোগ্রাফার ও জল্লাদ ফাঁসির মঞ্চে থাকার কথা রয়েছে।
জেইউ/এআর/এএইচ/আরআইপি
রায় কার্যকর রাত ১২ টার পর
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন কাদের (সাকা) চৌধুরী ও জামায়াত নেতা আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের ফাঁসি রাত ১২টার পর কার্যকর করা হবে।
কারা সূত্রে এমন তথ্য জানা গেছে।সূত্র জানায়, রাত ১২টা থেকে সাড়ে ১২টার মধ্যে ফাঁসি কার্যকর হতে পারে।
সূত্র আরো জানায়, দুই পরিবারের সদস্যরা সাক্ষাৎ শেষে বেরিয়ে আসলে কারা মসজিদের ইমাম মনির হোসেন তাদের গোসল ও তওবা পড়াবেন।
এদিকে, শনিবার রাত সোয়া আটটায় কারা কর্তৃপক্ষ শেষ সাক্ষাতের জন্য ফোনে তাদের পরিবারের সদস্যদের ডেকে পাঠান। খবর পেয়ে রাত ৯টায় দুই পরিবারের সদস্যরা কারাগারে পৌছান।
অপরদিকে, সাকা চৌধুরী ও আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের ফাঁসি কার্যকর উপলক্ষে কারাগারে প্রবেশ করেছেন ম্যাজিস্ট্রেট তানভির আহমেদ ও মো. আশরাফ হোসেন। এর কিছুক্ষণ পর আইজি প্রিজন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ ইফতেখার উদ্দিন এবং ঢাকা জেলা প্রশাসক কারাগারে প্রবেশ করেন। শনিবার রাত ১০টা ১০মিনিটে পৃথকভাবে তারা কারাগারে প্রবেশ করেন।
কারা সূত্র জানায়, ফাঁসি কার্যকরের সময় সিনিয়র জেল সুপার জাহাঙ্গীর কবির, একজন ম্যাজিস্ট্রেট, জেলার নেসার আলম, আইজি প্রিজন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ ইফতেখার উদ্দিন, অতিরিক্ত আইজি প্রিজন কর্নেল ফজলুল কবির, ডেপুটি জেলার সর্বত্তোম দেওয়ান, একজন সিভিল সার্জন, একজন কারা চিকিৎসক, ঢাকার জেলা প্রশাসক, একজন ফটোগ্রাফার ও জল্লাদ ফাঁসির মঞ্চে থাকার কথা রয়েছে।
জেইউ/এআর/এএইচ/আরআইপি