বিশ্বে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সবচেয়ে এগিয়ে রবি
সকল ক্যাটাগরিতেই বিশ্বের শীর্ষ `মোস্ট স্যোসালি ডিভোটেড ব্র্যান্ড` হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছে মোবাইল ফোন অপারেটর রবি। ২০১৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকের সাফল্যের ওপর ভিত্তি করে এ ঘোষণা দিয়েছে বৈশ্বিকভাবে স্বীকৃত অনলাইন বিশ্লেষক পাবলিশিং কোম্পানি স্যোসাল বেকারস। রবিই বাংলাদেশের একমাত্র ব্র্যান্ড যারা এ স্বীকৃতি অর্জন করেছে। সোমবার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তি এ তথ্য জানিয়েছে রবি।
তাদের দাবি, বিশ্বের বড় বড় ব্র্যান্ডগুলোকে পেছনে ফেলে আকাঙ্খিত এই অবস্থান নিশ্চিত করেছে রবি। র্যা ঙ্কিং নির্ধারণ করতে স্যোসাল বেকারস মূলত অনলাইনে ফ্যানদের প্রশ্ন সংখ্যা, উত্তর প্রদানের সময়সীমা, উত্তর প্রদানের হার ইত্যাদি বিষয়গুলোকে বিবেচনায় এনেছে। এর আগে ২০১৪ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে টেলিকম ক্যাটাগরিতে রবি’র ফেসবুক পেজকে মোস্ট স্যোসালি ডিভোটেড ব্রান্ড হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছিল স্যোসাল বেকারস।
২০১৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে রবি’র ফেসবুক পেজে উত্তর প্রদানের হার ছিল রেকর্ড সংখ্যক ৯৯ দশমিক ২ শতাংশ এবং মাত্র ১১ মিনিটের মধ্যে গ্রাহক ও শুভাকাঙ্খিদের প্রশ্নের উত্তর দিয়েছে রবি। অন্যান্য অন্যতম শীর্ষ স্যোসালি ডিভোটেড ব্র্যান্ডগুলোর চেয়ে ৫ গুণ বেশি ফ্যান থাকা সত্ত্বেও রবি এ স্বীকৃতি অর্জন করতে স্বক্ষম হয়েছে।
স্যোসাল বেকারস’র মতে স্যোসালি ডিভোটেড ব্যান্ডগুলো গ্রাহক সেবার পরিবর্তিত ধারাটির সঙ্গে তাল মেলাতে পেরেছে। তারা বুঝতে পেরেছে সবচেয়ে প্রাণবন্ত ও উদ্যমী গ্রাহকরা রয়েছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যারা বিভিন্ন প্রশ্নোত্তর ও ব্যাখ্যা প্রত্যাশা করেন। ফেসবুক বা টুইটারে কমপক্ষে ৬৫ শতাংশ ব্র্যান্ড রেসপন্স থাকলে সেই কোম্পানিকে স্যোসালি ডিভোটেড ব্র্যান্ড হিসাবে বিবেচনা করা হয়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সক্রিয় থাকার ফলাফলটা খুবই পরিষ্কার বলে জানিয়েছে রবি। স্যোসালি ডিভোটেড ব্র্যান্ডগুলো তুলনামূলকভাবে কম সক্রিয় প্রতিযোগী কোম্পানিগুলো থেকে পারস্পরিক যোগাযোগে সাড়ে তিন গুণ বেশি এগিয়ে আছে।
আরএম/জেডএইচ/আরআইপি