গ্রেনেড হামলায় জড়িতদের সর্বোচ্চ শাস্তি চান বিএসএমএমইউ উপাচার্য

বিশেষ সংবাদদাতা
বিশেষ সংবাদদাতা বিশেষ সংবাদদাতা
প্রকাশিত: ০৫:১৬ পিএম, ২১ আগস্ট ২০২০

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া ২১ শে আগস্ট সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে নির্মিত বেদীতে ২০০৪ সালের এ দিনে গ্রেনেড হামলায় নিহতদের স্মরণে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন। এ সময় এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদনকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. মুহাম্মদ রফিকুল আলম, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, ডেন্টাল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. গাজী শামীম হাসান, প্রক্টর অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোজাফফর আহমেদ, গ্রন্থাগারিক, হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ও কবি অধ্যাপক ডা. মো. হারিসুল হক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বিএসএমএমইউ উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠপুত্র শেখ কামাল, কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলসহ যে অপশক্তি, চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্রকারী গোষ্ঠী বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যা করেছিল সেই একই গোষ্ঠী ও তাদের অনুসারীরা ২০০৪ সালের ২১ শে আগস্ট বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠকন্যা শেখ হাসিনাসহ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদেরকে হত্যার চেষ্টা করে।

তিনি বলেন, সেদিন অনেকেই জীবন দিয়ে, কেউ আহত হয়ে নেতাকর্মীরা, দেহরক্ষীরা মানবঢাল তৈরি করে আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে রক্ষা করেছিলেন। আজকের দিনে আমাদের দাবি ও শপথ হলো ২১ শে আগস্ট গ্রেনেড হামালায় জড়িতদের সর্বোচ্চ শাস্তি প্রদান করাসহ এই মামলার রায় দ্রুত কার্যকর করতে হবে এবং ২১ শে আগস্ট গ্রেনেড হামলার নেপথ্যে যারা রয়েছে সেই ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রকারীদেরও রায়ও দ্রুত কার্যকর করতে হবে।

এমইউ/এমআরএম/জেআইএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।