আজকের সাধারণ জ্ঞান : ০৭ অক্টোবর ২০১৫


প্রকাশিত: ০৫:০৬ এএম, ০৭ অক্টোবর ২০১৫

চাকরি নামের সোনার হরিণটি ধরার জন্য সবাই মরিয়া। কিন্তু ভালো প্রাতিষ্ঠানিক ফলাফল নিয়েও চাকরির নিয়োগ পরীক্ষায় অকৃতকার্য হন অনেকেই। চাকরির পরীক্ষায় প্রস্তুতির জন্য নিয়মিত পড়াশোনা করতে হয়। চাকরিপ্রার্থীদের প্রতিদিনের প্রস্তুতির জন্য ‘বাংলাদেশের নদ-নদী’ নিয়ে জাগো জবসের বিশেষ আয়োজন।

১. প্রশ্ন : বাংলাদেশের নদ-নদীর সংখ্যা কত?
উত্তর : ২৩০টি।
 
২. প্রশ্ন : বাংলাদেশে প্রবাহিত আন্তর্জাতিক নদীর সংখ্যা কত?
উত্তর : ৫৭টি।

৩. প্রশ্ন : উৎস হিসেবে আন্তর্জাতিক নদীর কয়টি উৎস ভারতে?
উত্তর : ৫৪টি।

৪. প্রশ্ন : উৎসস্থল হিসেবে আন্তর্জাতিক নদীর কয়টির উৎসস্থল মায়ানমারে?
উত্তর : ৩টি।

৫. প্রশ্ন : বাংলাদেশের জলসীমায় উৎপত্তি ও সমাপ্ত নদীর নাম কি?
উত্তর : হালদা ও সাংগু নদী।

৬. প্রশ্ন : বাংলাদেশের প্রশস্থ নদী কোনটি?
উত্তর : যমুনা।

৭. প্রশ্ন : বাংলাদেশের খরস্রোতা নদী কোনটি?
উত্তর : কর্ণফুলী।

৮. প্রশ্ন : বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী কোনটি?
উত্তর : সুরমা।

৯. প্রশ্ন : বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদ কোনটি?
উত্তর : ব্রহ্মপুত্র।

১০. প্রশ্ন : ব্রহ্মপুত্র নদের অবস্থান বিশ্বে কততম?
উত্তর : ২২তম।

১১. প্রশ্ন : ব্রহ্মপুত্র নদের দৈর্ঘ্য কত?
উত্তর : ২,৮৫০ বর্গ কিলোমিটার।

১২. প্রশ্ন : ব্রহ্মপুত্র নদের উৎপত্তি কোথায়?
উত্তর : হিমালয়ের মানস সরোবর।

১৩. প্রশ্ন : বাংলাদেশে প্রবেশের পূর্বে ব্রহ্মপুত্র কোন কোন দেশের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়?
উত্তর : তিব্বতে সান পো নামে এবং ভারতের আসামে ডিহি নামে।

১৪. প্রশ্ন : কোন জেলার পাশ দিয়ে ব্রহ্মপুত্র বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে?
উত্তর : রংপুর।

১৫. প্রশ্ন : বাংলাদেশ-মায়ানমারকে বিভক্তকারী নদীর নাম কি?
উত্তর : নাফ নদী।

১৬. প্রশ্ন : নাফ নদীর দৈর্ঘ্য কত?
উত্তর : ৫৬ কিলোমিটার।

১৭. প্রশ্ন : বাংলাদেশ-ভারতকে বিভক্তকারী নদীর নাম কি?
উত্তর : হাড়িয়াভাঙ্গা।

১৮. প্রশ্ন : মেঘনার উৎপত্তিস্থল কোথায়?
উত্তর : আসামের লুসাই পাহাড়ে।

১৯. প্রশ্ন : উৎপত্তিস্থলে মেঘনার নাম কি?
উত্তর : বরাক নদী।

২০. প্রশ্ন : মেঘনা কি কি নামে বিভক্ত হয়েছে?
উত্তর : সুরমা ও কুশিয়ারা।

# আজকের সাধারণ জ্ঞান : ০৬ অক্টোবর ২০১৫

এসইউ/এমএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।