নতুন ধারবাহিক হাউজ ফরটি ফোর


প্রকাশিত: ০৭:২১ এএম, ০৫ অক্টোবর ২০১৫

এনটিভিতে শুরু হতে যাচ্ছে নতুন ধারাবাহিক ‘হাউজ ফরটি ফোর’। তুহিন রাসেলের রচনা ও মাবরুর রশিদ বান্নাহর পরিচালনায় নাটকটি প্রচারিত হবে আগামী ৬ অক্টেবর থেকে প্রতি মঙ্গল ও বুধবার রাত ১১টা ২০ মিনিটে।

এই নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন আবুল হায়াত, মুনিরা মিঠু, কামাল হোসেন বাবর, মিশু সাব্বির, মাজনুন মিজান, সালমান মুক্তাদির, ইরফান সাজ্জাত, অপর্ণা ঘোষ, শবনম ফারিয়া, সাবিলা নূর, ফারহান আহমেদ জোভান, তৌসিফ মাহাবুব, সিফাত শাহরিন, শোয়েব মনির, ইরফান সামিরসহ আরো অনেকে।

‘হাউজ ফরটি ফোর’ নাটকে দেখা যাবে এই শহরের একটি বাড়ির গল্প। বাড়ির মালিক সালেহ উদ্দিন সেই বাড়িতে একটা ফ্ল্যাটে স্ত্রী বশিকা বেগমসহ তার ছোট ভাই, তিন মেয়ে ও ছোট ছেলে নিয়ে বসবাস করেন। গল্পের শুরুতে দেখা যায় তাদের পরিবারে প্রতিদিনের মত সকালের নাস্তা শুরু হয় ঝগড়া দিয়ে। ঝগড়ার মূল কেন্দ্রবিন্দু তরকারিতে গোল মরিচ দেয়া নিয়ে। এমনই ছোট খাটো বিষয় নিয়ে বাবা-মায়ের মধ্যে চলে ঝগড়া। এই সব সকল ঝগড়া খুব টেকনিকেলি হ্যান্ডেল করে পরিবারের চাচা মালেহ উদ্দিন।

তিন মেয়েদের মধ্যে বড় মেয়ে তোহা একটা কোম্পানিতে জব করে। আর তোহার কলিগ তমাল তোহাকে মনে মনে ভালবাসে। সে একটু বোকা এবং কিপটা টাইপের একটা ছেলে। সে সব সময় আগ বাড়িয়ে বিভিন্ন কাজ করে এবং একটা ঝামেলা তৈরি করে। আর মেঝো মেয়ে জোহা ডাক্তার এবং ছোট মেয়ে মোহা একটা বেসরকারি ভার্সিটিতে পড়ে। মোহা সে কিনা হস্তরেখায় বিশ্বাসী।

তাদের পরিবারে যে শুধুই ঝগড়া হয় তা কিন্তু নয়। তাদের পরিবারের বিভিন্ন খুনসুটি, হাসি-কান্না আর মজার সব ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটতে থাকে। এই সকল ঘটনা অন্য দিকে মোড় নেয় তখনই যখন তাদের বাড়ির কর্তা তাদের বাড়ির নিচ তলায় ব্যাচেলর কিছু ছেলেকে ভাড়া দেয়। হাউজ ফরটি ফোর বাড়িটিতে ব্যাচেলর ছেলেদের অদ্ভুত সব মজার ঘটনা, খুঁটিনাটি বিষয় নিয়ে একে অন্যের পিছে লেগে থাকা।

বাড়িওয়ালা পরিবার আর ব্যাচেলর ছেলেদের সব কান্ডকারখানা, ফ্যামিলি লাইফ এবং ব্যাচেলার লাইফের আনন্দ-বেদনা, হাসি-কান্নার গল্প নিয়ে চলতে থাকে হাউজ # ৪৪’র গল্প।

ধারাবাহিক নাটকটি নির্মাণ করা হয়েছে টম ক্রিয়েশন্স এর ব্যানারে।

এলএ/পিআর

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।