বাজেট জনগণের জীবনমান উন্নয়নের অন্যতম সোপান

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ০৫:৩৩ পিএম, ১১ জুন ২০১৯

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়নের অনন্য উচ্চতায় পৌঁছে গেছে। বাজেট শুধু একটি আর্থিক বিবৃতি নয়, দেশ গড়া ও জনগণের জীবনমান উন্নয়নের অন্যতম সোপান।

মঙ্গলবার সংসদ ভবনের উত্তর-পূর্ব ব্লকের তৃতীয় লেভেলে বাজেট হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বাজেট এনালাইসিস অ্যান্ড মনিটরিং ইউনিটের (বিএএমইউ) সহযোগিতায় এই হেল্প ডেস্ক খোলা হয়।

স্পিকার বলেন, বাজেট বিষয়ে তথ্য সম্বলিত, গঠনমূলক ও প্রাণবন্ত আলোচনায় এই হেল্প ডেস্ক অগ্রণী ভূমিকা রাখবে। এছাড়া এটি নবনির্বাচিত সংসদ সদস্যদের বাজেট বক্তৃতায় সহায়ক হবে।

তিনি আরও বলেন, আজকের বাংলাদেশ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে একটি স্বল্পোন্নত দেশের কাতার থেকে বেরিয়ে উন্নয়নশীল দেশের দিকে পা বাড়িয়েছে। এখন নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশ। ২০২১ সালে রূপকল্প বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে মধ্যম আয়ের দেশ হবে, ২০২৪ সালে পুরোপুরি উন্নয়নশীল দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলায় পরিণত হবে।

আরও পড়ুন> বেকার-প্রবাসীদের জন্য সুখবর আসছে নতুন বাজেটে

শিরীন শারমিন বলেন, ১৩ জুন ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেট জাতীয় সংসদে উত্থাপন করা হবে। উত্থাপিত বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় বক্তব্য রাখবেন সংসদ সদস্যরা। সংসদ সদস্যদের বাজেট বক্তৃতায় সহযোগিতার জন্য প্রতি বছরের মতো এ বছরও হেল্প ডেস্ক চালু করা হয়েছে।

তিনি বলেন, সংসদে বক্তৃতার আগে সংসদ সদস্যরা এ হেল্প ডেস্ক থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করতে পারবেন। সংসদে তাদের বাজেট বিষয়ের গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা দেশ ও জনগণের কল্যাণে ভূমিকা রাখবে।

অনুষ্ঠানে জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মো. ফজলে রাব্বী মিয়া এমপি বক্তব্য রাখেন। এ সময় জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী এমপি, হুইপ ইকবালুর রহিম এমপি, হুইপ মাহবুব আরা বেগম গিনি এমপি, হুইপ সামশুল হক চৌধুরী এমপি এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব ড. জাফর আহমদ খানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এইচএস/এমএসএইচ/পিআর

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।