বিকেলের নাস্তায় মজাদার সমুচা


প্রকাশিত: ১০:৫১ এএম, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫

বিকেলের নাস্তায় সুস্বাদু সমুচা হলে মন্দ হয় না। দোকান থেকে কিনে আনার থেকে নিজেই তৈরি করে ফেলুন মজাদার এই পদটি। স্বাস্থ্যকর এবং স্বাদেও অধিক সুস্বাদু হবে। রইলো রেসিপি-

উপকরণ : ময়দা ২ কাপ, তেল সিকি কাপ, লবণ ১ চা-চামচ, ভাজা জিরা গুঁড়া ১ চা-চামচ, পানি পরিমাণমতো, কাবাব মসলা ১ চা-চামচ, গরু বা মুরগির কিমা ৫০০ গ্রাম, কাঁচা মরিচ কুচি ২ টেবিল-চামচ, পেঁয়াজ (কিউব কাট) ২ কাপ, আদাবাটা ১ টেবিল-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ।

প্রণালি : আদা, রসুন, লবণ, ১ টেবিল-চামচ তেল ও সামান্য পানি দিয়ে কিমা সেদ্ধ করে পানি শুকিয়ে নিন। চুলায় পাত্রে তেল দিয়ে পেঁয়াজ দিন। একটু নেড়ে সেদ্ধ কিমা, কাঁচা মরিচ কুচি ও কাবাব মসলা দিয়ে নেড়েচেড়ে নামিয়ে ঠান্ডা করে নিন। সমুচার রুটি তৈরির জন্য ময়দা, ১ চা-চামচ লবণ ও পানি দিয়ে খামির বানিয়ে ১০ মিনিট ঢেকে রাখুন। খামির ৬টি ভাগে ভাগ করে পাতলা রুটি বেলে নিন। এবার একটি রুটি বিছিয়ে তার ওপর একটু তেল মাখিয়ে ময়দা দিয়ে ঢেকে দিন। ময়দা মাখানো রুটির ওপর আর একটি রুটি বিছিয়ে আগের মতো তেল ও ময়দা মাখিয়ে নিন। এভাবে একটির পর একটি রুটি দিয়ে হাতের তালু দিয়ে চেপে চেপে বড় করে নিন। ভালোভাবে সব রুটি আটকে গেলে বড় একটা ১৫ বাই ১৬ ইঞ্চি মাপের রুটি বেলে নিন। দুপাশেই ভালোমতো বেলুন। এবার গরম তাওয়ায় হালকাভাবে রুটি সেঁকে একটা একটা করে রুটি আলাদা করে নিন। আবার ছয়টি রুটি পেয়ে যাবেন। এবার রুটিগুলো আট ইঞ্চি লম্বা ও তিন ইঞ্চি চওড়া করে যে কটি সম্ভব কেটে নিন। রুটির বাকি অংশ তেলে ভেজে গুঁড়া করে নিন এবং রান্না করা কিমার সঙ্গে পরিমাণমতো মিশিয়ে দিন।

আধা কাপ ময়দা পানি দিয়ে আঠালো করে রাখুন। লম্বা সমুচার রুটি কোনাকুনি ভাঁজ দিয়ে ময়দার আঠা লাগিয়ে তিন কোনা পকেট বানান। তাতে কিমার পুর ভরে ভাঁজ দিয়ে মুখ বন্ধ করে সমুচা বানিয়ে নিন। হালকা গরম তেলে বাদামি করে ভেজে ওঠান।

এইচএন/পিআর

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।