কুয়ালালামপুর রুটে সবচেয়ে সাশ্রয়ী এয়ারলাইন্স মালিন্দো


প্রকাশিত: ০৬:৪৯ এএম, ২৮ আগস্ট ২০১৫

মালিন্দো এয়ারলাইন্সের দুই বছর পূর্ণ হলো আজ । ২০১৩ সালের ২৮ আগস্ট ঢাকা-কুয়ালালামপুর ও চট্টগ্রাম-কুয়ালালামপুর রুটে যাত্রা শুরু করে এয়ারলাইন্সটি।

ইতোমধ্যে ঢাকা-কুয়ালালামপুর ও চট্টগ্রাম-কুয়ালালামপুর রুটে সবচেয়ে সাশ্রয়ী ও আরামদায়ক আকাশযান হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে  মালিন্দো এয়ারলাইন্স। যে কারণে এই রুটে মালিন্দো এয়ারলাইন্স নিয়মিত যাত্রীদের পছন্দের তালিকায় শীর্ষে চলে এসেছে।

উন্নত যাত্রীসেবার সাথে পর্যাপ্ত মালামাল বহনের সুবিধা। সিডিউল বিপর্যয় না থাকায় মালিন্দো কুয়ালালামপুর ফ্লাইট ছাড়ে সিট বোঝাই যাত্রী নিয়ে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সাফল্যের এই ধারা অব্যাহত থাকলে ২০১৫ সালে ঢাকা-কুয়ালালামপুর ও চট্রগ্রাম-কুয়ালালামপুর রুটে বেস্ট এয়ারলাইন্সের মর্যাদা ও পুরস্কার পাবে মালিন্দো।

ঢাকায় মালিন্দোর জেনারেল সেলস এজেন্ট (জিএসএ) ‘টুন এভিয়েশন লিমিটেড’।  ‘টুন এভিয়েশন লিমিটেড’  এর ডাইরেক্টর মার্কেটিং রেজাউল করিম রেজা জাগো নিউজকে জানান,  দুই বছরের মধ্যে আমাদের কোন প্রকার সিডিউল বিপর্যয় ঘটেনি। শুরুর দিকে পর কয়েক মাস যাত্রী সংখ্যা কিছুটা কম ছিল। সিডিউল ঠিক রাখতে আমরা ভর্তুকি দিয়েছি কিন্তু অন্যদের মতো ফ্লাইট বন্ধ করিনি।

রেজা জানান, তাদের পরিচালিত মালিন্দোর অত্যাধুনিক বোয়িং ৭৩৭-৯০০ইআর মডেলের এয়ারক্রাপ্টে রয়েছে ১৮০টি করে সিট। বোয়িং ৭৩৭-৯০০ইআর মডেলের এয়ারক্রাপ্টে চড়ার  আরাম হচ্ছে দুই আসনের মাঝে প্রসস্থ জায়গা। যা যাত্রীদের উঠা বসায় বিশেষ আরামদায়ক। এছাড়া বিজনেস ক্লাসের সুবিধাদি অন্য যেকোন এয়ারক্রাপ্টের তুলনায় অনেক ভালো।

আরএম/এসকেডি/এমএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।