তলবেও হাজির হয়নি ১৫ হজ এজেন্সি

বিশেষ সংবাদদাতা
বিশেষ সংবাদদাতা বিশেষ সংবাদদাতা
প্রকাশিত: ০৩:০৮ পিএম, ১৭ জুলাই ২০১৮

ফ্লাইটের টিকিটের জন্য প্রয়োজনীয় পে-অর্ডার ইস্যু না করায় ১৫টি হজ এজেন্সি থেকে নিবন্ধিত ৩ হাজার ৪৬৮ হজযাত্রীর হজপালন অনিশ্চিত হয়ে পড়ছে। গতকাল সোমবার সচিবালয়ে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ধর্মসচিব আনিছুর রহমান পে-অর্ডার করেনি এমন ৪৪টি এজেন্সির মালিক/মোনাজ্জেমদের সভায় ডাকেন। ওই সভায় ২৯টি এজেন্সি উপস্থিত থাকলেও ১৫টি এজেন্সির কেউ সভায় আসেননি।

ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব (হজ) এস এম মনিরুজ্জামান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে ওই ১৫ এজেন্সির মালিক/মোনাজ্জেমদেরকে আগামীকাল আবার সভায় ডেকেছেন।

আবাবিল ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরসের ২৫৬ জন, কেয়া এন্টারপ্রাইজ ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরসের ১৯৮ জন, আসিফ ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলসের ১৫৭ জন, আবতাহি এয়ার ট্রাভেলসের ২৬৪ জন, আজমল ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরসের ১৬৪ জন, আল আবরার এভিয়েশনে ২৭২ জন, এইচএম এয়ার ট্রাভেলসের ৩০০ জন, জুয়েল এভিয়েশন সার্ভিসেসের ১৭৯ জন, লাবিব হজ ওভারসিজে ২৩৮ জন, মোকাররম ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলসের ১৭১ জন, আরব বাংলাদেশ ওভারসিজ অ্যান্ড হজ গ্রুপের ২১১ জন, মেসার্স এনএমএস এস ইন্টারন্যাশনালের ২৫২ জন, আল আমিন ইন্টারন্যাশনাল ট্রাভেল এজেন্টের ২৬৭ জন, সেরাপ এভিয়েশন সার্ভিসেস ২৯৯ জন ও এসএইচ এয়ার ইন্টারন্যাশনালের ২৪০ জনের একজনেরও পে-অর্ডার কাটা হয়নি।

এদিকে আজ বিকেল ৩টায় ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ধর্ম সচিব অন্য ৮৮টি এজেন্সির সাথে সভায় বসছেন। তাদের মধ্যে অনেকে টিকিট কেটেছেন, কেউ কাটেননি। গতকাল সোমবার ৪৪টি এজেন্সিকে নিয়ে সভায় বসেছিলেন ধর্সসচিব আনিছুর রহমান।

এমইউ/এনএফ/পিআর

টাইমলাইন  

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।