ছাত্রলীগের কাউন্সিল : ভোটগ্রহণ শেষে চলছে গণনা


প্রকাশিত: ১২:৩৬ পিএম, ২৬ জুলাই ২০১৫

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ অন্যান্য পদে নেতা নির্বাচন করতে ভোটগ্রহণ শেষে চলছে গণনা। রোববার বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউটে শুরু হওয়া এ ভোটগ্রহণ বিকেল সাড়ে ৪টায় শেষ হয়।

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির এ নির্বাচনে মোট তিন হাজার ১৩৮ জন ভোটারের মধ্যে দুই হাজার ৮১৯ জন ভোট দিয়েছেন।
 
ভোটগণনা শুরুর আগে কাউন্সিল স্থলে বক্তব্য রাখেন, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির নানক, সদ্য সাবেক সভাপতি বদিউজ্জামান সোহাগ ও সদ্য সাবেক সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলম সোহাগ।

এর আগে শনিবার দু’দিনব্যাপী সম্মেলনের উদ্বোধন করেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ভোটগ্রহণের শুরুতে ভোট দিতে আসেন রংপুর বিভাগের পঞ্চগড় ও ঠাকুরগাঁও জেলার কাউন্সিলররা।

রোববার সকাল ১০টা থেকেই দ্বিতীয় অধিবেশন শুরু হয়। শুরুতে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক প্রার্থীদের সঙ্গে আলোচনা করেন সভাপতি বদিউজ্জামান সোহাগ, সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলম, সম্মেলনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার সুমন কুণ্ডু, নির্বাচন কমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক, শেখ রাসেল।

সভাপতি পদে ৬৪ প্রার্থীর মধ্যে ৪৯ জন তাদের মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নেন। সাধারণ সম্পাদক পদে ১৪৯ প্রার্থীর মধ্যে ১০৯ জন প্রত্যাহার করেন। ফলে সভাপতি পদে ১০ জন ও সাধারণ সম্পাদক পদে ১৮ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এছাড়া ছাত্রলীগের ১১১টি ইউনিটের প্রায় তিনহাজার কাউন্সিলর পরবর্তী দুই বছরের জন্য তাদের নেতা নির্বাচন করছেন। কাউন্সিলরা স্বচ্ছ ব্যালট বাক্সে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করছেন।

ভোটগ্রহণের শুরুতে মঞ্চে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানক, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, এনামুল হক শামীম, সুজিত রায় নন্দী, ইকবালুর রহিম, ইসহাক আলী খান পান্না, নজরুল ইসলাম খান বাবু, মাহফুজুল হায়দার রোটনসহ কেন্দ্রিয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

একে/পিআর

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।