শ্বাসনালী থেকে নিকোটিন দুর করার উপায়


প্রকাশিত: ০৪:২৯ এএম, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪

সিগারেট ও ধূমপানের ব্যাপারে অনেক সত্য আমাদের অজানা৷ আপনিও জানেন না! ধূমপান যে শরীর জন্যে ক্ষতিকারক এ আর নতুন করে বলার কিছু নেই। অনেকেই এখন স্বাস্থ্য সচেতন হয়ে ধূমপান ছাড়তে সচেষ্ট হয়েছেন। কিন্তু শুধু ধূমপান ছেড়ে দিলেই কি দীর্ঘদিনের অত্যাচারের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব! অতটা সহজ নয়… কারণ দীর্ঘদিনের বদঅভ্যেসের ফলে শরীরে জমা হয় নিকোটিন। কিন্তু তার থেকে মুক্তি পাওয়ার প্রাকৃতিক উপায় রয়েছে। প্রতিদিনের কিছু শাক-সবজি ও ফল… ব্যস, তাতেই কেল্লা ফতে!

ব্রকোলি
অত্যাধিক ধূমপানের ফলে শরীরে মজুত ভিটামিন সি-র পরিমাণ কমে যায়। ব্রকোলিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামন সি এবং বি৫ থাকে যা শরীর থেকে নিকোটিনের প্রভাব কম করতে সাহায্য করে। কমলালেবুতেও প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে যা নিকোটিন ফ্লাশ আউট করতে সাহয্য করে এবং মেটাবলিজিমও বাড়ায়।

গাজরের রস
নিকোটিন ত্বকের ক্ষতি করে। অন্যদিকে গাজর ত্বকের জন্যে খুব উপকারী। তাছাড়া গাজরে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, সি, কে এবং বি থাকে যা শরীর থেকে নিকোটিন সরাতে সাহায্য করে।

পালং শাক
পালং শাকে মজুত ফলিক অ্যাসিড শরীর থেকে নিকোটিন দূর করতে খুবই উপকারী।

কিউয়ি
এই ফলকে মিরাকেল ফল বললেও অত্যুক্তি হবে না। এতেও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, সি এং ই, যা নিকোটিনের লেভেল কমাতে সাহায্য করে।

জল
ধূমপানের ফলে শরীর ডিহাইড্রেটেড হয়ে যায়। ডিহাইড্রেশনের মোকাবিলায় এবং শরীর থেকে নিকোটিন নির্মুল করতে জলের কোনও বিকল্প নেই।

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।