আজ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস


প্রকাশিত: ০৬:৫৭ পিএম, ১৬ মার্চ ২০১৫

আজ ১৭ মার্চ। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৯৫তম জন্মবার্ষিকী। এদিনটি সরকারীভাবে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবেও পালিত হয়ে আসছে।

১৯২০ সালের এই দিনে বঙ্গবন্ধু বৃহত্তর ফরিদপুর জেলার তৎকালীন গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গিপাড়ার সম্ভ্রান্ত শেখ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম শেখ লুত্ফর রহমান ও মাতার নাম সায়েরা খাতুন। পিতা-মাতার চার কন্যা এবং দুই পুত্রের সংসারে তিনি ছিলেন তৃতীয়। পরিবারে আদর করে তাঁকে ডাকা হতো ‘খোকা’। এই খোকাই গভীর রাজনৈতিক প্রজ্ঞা, আত্মত্যাগের কারণে পরবর্তীতে হয়ে ওঠেন বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা, মুক্তিযুদ্ধের পথ প্রদর্শক। বিশ্ব ইতিহাসে ঠাঁই করে নেন স্বাধীন বাংলাদেশের রূপকার হিসাবে।

রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস পালন উপলক্ষে আজ সরকারি ছুটির দিন। সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। সোমবার রাত ১২টা ১ মিনিটে কেক কেটে দিবসের কর্মসূচি শুরু করে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ।

বঙ্গবন্ধুর জন্ম হয় ব্রিটিশ রাজত্বের শেষ পর্বে। গ্রামের স্কুলে তাঁর লেখাপড়ার হাতেখড়ি। ১৯২৭ সালে শেখ মুজিব গিমাডাঙ্গা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা শুরু করেন। কিশোর বয়সেই বঙ্গবন্ধু সক্রিয় রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। গোপালগঞ্জ মিশন স্কুলে অষ্টম শ্রেণিতে অধ্যয়নকালে তৎকালীন বৃটিশবিরোধী আন্দোলনে যোগদানের কারণে বঙ্গবন্ধু প্রথমবারের মতো গ্রেফতার হয়ে কারাবরণ করেন। এরপর থেকে শুরু হয় তার বিপ্লবী জীবন।

গোপালগঞ্জ মিশন স্কুল থেকে ম্যাট্রিকুলেশন পাস করার পর তিনি কলকাতার ইসলামীয়া কলেজে (বর্তমান নাম মাওলানা আজাদ কলেজ) ভর্তি হন। এই কলেজ থেকে সক্রিয়ভাবে তিনি ছাত্র রাজনীতি শুরু করেন। ১৯৪৭ সালে, দেশবিভাগের বছর এ কলেজ থেকে বিএ ডিগ্রী লাভ করেন। সহকর্মীদের নিয়ে ১৯৪৮ সালে গঠন করেন ছাত্রলীগ।

পাকিস্তান-ভারত পৃথক হয়ে যাওয়ার পর শেখ মুজিব পূর্ব পাকিস্তানে ফিরে এসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে ভর্তি হন। ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠা করেন পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ যার মাধ্যমে তিনি উক্ত প্রদেশের অন্যতম প্রধান ছাত্রনেতায় পরিণত হন।

১৯৩৮ সালে আঠারো বছর বয়সে বঙ্গবন্ধুর সাথে বেগম ফজিলাতুন্নেসার বিয়ে হয়। এই দম্পতির ঘরে দুই কন্যা এবং তিন পুত্রের জন্ম হয়। কন্যারা হলেন শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানা। আর পুত্ররা হলেন শেখ কামাল, শেখ জামাল এবং শেখ রাসেল।

বঙ্গবন্ধু অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী ছিলেন। কালের পরিক্রমায় কখনো ভাষার জন্য, কখনো স্বাধিকারের জন্য চলতে থাকে আন্দোলন। এসবের আড়ালে গড়ে উঠে স্বাধীনতার আন্দোলন। ৬৬’র ছয় দফা আন্দোলন, ৬৯’র গণঅভ্যুত্থান পেরিয়ে ৭০ সালের নির্বাচনে নেতৃত্ব দিয়ে তিনি বাঙালির অবিসংবাদিত নেতায় পরিণত হন।

৭ই মার্চ তত্কালীন রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) জনসমুদ্রে দাঁড়িয়ে বঙ্গবন্ধু ঘোষণা করেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ বঙ্গবন্ধুর এই ঐতিহাসিক আহ্বানে সাড়া দিয়ে সেদিন গোটা বাঙালি জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়ে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল।

৭১’র ২৫ মার্চ কালরাতে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী ‘অপারেশন সার্চ লাইট নামে নিরস্ত্র বাঙালির উপর আক্রমণ শুরু করলে ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু তাঁর ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাসভবন থেকে ওয়্যারলেসের মাধ্যমে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। এ ঘোষণার পর বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করে পাকিস্তানে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে কারাগারে আটক রেখে পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠী তাঁর প্রথম বিচার শুরু করে।

তাঁর নির্দেশনা মোতাবেক ৯ মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বীর বাঙালি ৭১’র ১৬ ডিসেম্বর বিজয় ছিনিয়ে নেয়। জন্ম হয় স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের। ৭২’র ১০ জানুয়ারি বিশ্ব নেতৃবৃন্দের চাপে পাকিস্তানের শাসক গোষ্ঠী বঙ্গবন্ধুকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়।

পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তিলাভ করে তিনি স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন। দেশে ফিরেই তিনি যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশ পুনর্গঠনে মনোনিবেশ করেন। কিন্তু সেই সুযোগ বেশিদিন পাননি তিনি। ৭৫’র ১৫ আগস্ট কালরাতে ঘাতকদের বুলেটে সপরিবারে নিহত হন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।

বাণীতে রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ শিশুদের সুন্দর ভবিষ্যত্ এবং সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে দলমতনির্বিশেষে সবাইকে সম্মিলিতভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, অসামান্য অবদানের জন্য আজ এদেশের মানুষের কাছে বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধু এক ও অভিন্ন সত্তায় পরিণত হয়েছে। সামগ্রিক বিচারে বঙ্গবন্ধু একজন ব্যক্তি নন, তিনি এক অনন্য সাধারণ ইতিহাস। তিনি কেবল বাঙালির নন, বিশ্বে নিপীড়িত-শোষিত মানুষের স্বাধীনতার প্রতীক, মুক্তির দূত। স্বাধীনতার মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু যে সোনার বাংলার স্বপ্ন দেখেছিলেন তা বাস্তবায়নের জন্য আমাদের নতুন প্রজন্মকে সোনার মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। শৈশব থেকেই তাদের মধ্যে সত্ গুণাবলির উন্মেষ ঘটাতে হবে। বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনকে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালনের উদ্যোগকে আমি সাধুবাদ জানাই।

বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস পালন উপলক্ষে বাণীতে জাতির পিতার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে দেশবাসীর উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শিশুদের কল্যাণে বর্তমানকে উত্সর্গ করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, আসুন দলমত নির্বিশেষে সকলে মিলে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ গড়ে তুলি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাল্যকাল থেকেই বঙ্গবন্ধু ছিলেন নির্ভীক, অমিত সাহসী এবং মানবদরদি। তিনি তার দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে বাঙালি জাতির অধিকার আদায়ের সকল আন্দোলন-সংগ্রামে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। তার অবিসংবাদিত নেতৃত্বে পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙে স্বাধীন, সার্বভৌম বাংলাদেশের অভ্যুদয় হয়। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু যখন স্বাধীন বাংলাদেশ পুনর্গঠন কাজে আত্মনিয়োগ করেন, তখনই ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট স্বাধীনতার পরাজিত শক্তি ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে তাকে সপরিবারে হত্যা করে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, শিশুদের প্রতি বঙ্গবন্ধুর মমতা ছিল অপরিসীম। তাই তার জন্মদিনকে শিশুদের জন্য উত্সর্গ করে ‘জাতীয় শিশু দিবস’ ঘোষণা করা হয়েছে। এই দিনে আমি সর্বশক্তিমান আল্লাহর কাছে জাতির পিতার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত এবং আগামী দিনের কর্ণধার শিশু-কিশোরদের উজ্জ্বল ভবিষ্যত্ কামনা করছি। জাতির পিতার জন্মবার্ষিকীতে বাংলাদেশকে শিশুদের জন্য নিরাপদ আবাসভূমিতে পরিণত করার শপথ নিতে হবে। শিশুর ব্যক্তিত্ব গঠন ও দেশপ্রেম জাগ্রত করা এবং আত্মবিশ্বাসী করে গড়ে তুলতে তাদেরকে প্রিয় মাতৃভূমি ও জাতির পিতার সংগ্রামী জীবনের প্রকৃত ইতিহাস জানাতে হবে।

বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষে আজ সকাল দশটায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গোপালগঞ্জের টুঙ্গীপাড়ায় জাতির পিতার মাজারে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ ও ‘অনার গার্ড’ গ্রহণ করবেন। এ উপলক্ষে গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসক, বাংলাদেশ শিশু একাডেমী ও গোপালগঞ্জ শিশু একাডেমীর উদ্যোগে টুঙ্গীপাড়ায় শিশু সমাবেশ, আলোচনা সভা, বই মেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এর আগে সকাল ৭টায় প্রধানমন্ত্রী ঢাকায় ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করবেন।

দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে জেলা প্রশাসন, উপজেলা প্রশাসন ও জেলা শিশু একাডেমীর উদ্যোগে আজ দেশব্যাপী সকল জেলা ও উপজেলা সদরে শিশু সমাবেশ, শোভাযাত্রা, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রচনা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে। বাংলা একাডেমীর নজরুল মঞ্চে বেলা ১১টায় ‘বঙ্গবন্ধুর গল্প শোন’ শীর্ষক শিশু-কিশোর অনুষ্ঠান এবং বিকাল ৪টায় এক বক্তৃতানুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। দিবসের তাত্পর্য তুলে ধরে বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বেতারসহ সকল গণমাধ্যমে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা প্রচার করা হবে। তথ্য মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর এবং গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের আয়োজনে জেলা ও উপজেলা সদরে বঙ্গবন্ধুর জীবন ও মহান মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক সপ্তাহব্যাপী পুস্তক ও ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হবে। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে দেশব্যাপী সকল ধর্মীয় উপাসনালয়ে বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করা হয়েছে। বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসসমূহে দিবসটি যথাযথভাবে উদযাপন করা হবে।

বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আওয়ামী লীগ বিস্তারিত কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে- আজ ভোর সাড়ে ৬টায় বঙ্গবন্ধু ভবন ও দেশব্যাপী দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, সকাল ৭টায় বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে রক্ষিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ, সকাল ১০টায় আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের টুঙ্গীপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল। আগামীকাল ১৮ মার্চের কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে- বেলা ৩টায় আওয়ামী লীগ আয়োজিত বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আলোচনা সভা। এতে সভাপতিত্ব করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৯৬তম জন্মদিনে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ মঙ্গলবার গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া যাবেন।

সকালে রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। পরে তারা ফাতেহা পাঠ ও বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেবেন।  বেলা পৌনে ১১টায় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন এবং জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধের পাবলিক প্লাজায় মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং জেলা প্রশাসন আয়োজিত শিশু সমাবেশ ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির ভাষণ দেবেন। পরে প্রধানমন্ত্রী  বই মেলার উদ্বোধন করবেন। দুপুরে প্রধানমন্ত্রী টুঙ্গিপাড়ার বঙ্গবন্ধু ভবনে নামাজ আদায় করবেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগমনকে কেন্দ্র করে গোপালগঞ্জ-টুঙ্গিপাড়া সড়কে তোরণ নির্মাণ করা হয়েছে। সমাধিসৌধ কমপ্লেক্স সাজানো হয়েছে বর্ণিল সাজে।

গোপালগঞ্জের পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান জানান, টুঙ্গিপাড়ায় রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর সফরকে কেন্দ্র করে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

এসআরজে

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।