সড়ক-সেতু নির্মাণে চীনের অংশগ্রহণ দীর্ঘদিনের : ওবায়দুল কাদের


প্রকাশিত: ১০:০৮ এএম, ১৯ জুন ২০১৬
ফাইল ছবি

দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা বিশেষ করে সড়ক-সেতু নির্মাণে চীনের অংশগ্রহণ দীর্ঘদিনের বলে মন্তব্য করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

পটুয়াখালী, বাগেরহাট ও খুলনা জেলায় চীন সরকারের অনুদানে ৩টি সেতু নির্মাণে সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে লক্ষ্যে রোববার সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সভাকক্ষে মিনিটস অভ মিটিং (এমওএম) স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

মন্ত্রী জানান, চীনের অর্থায়নে  ইতোমধ্যে ৭টি মৈত্রী সেতুর নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে। ৮ম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু বা বেকুটিয়া সেতু নির্মাণের বিস্তারিত নকশা প্রণয়নে গত সপ্তাহে চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে।

তিনি বলেন, স্বাক্ষরিত এমওএম অনুযায়ী সেতু ৩টি নির্মিত হবে পটুয়াখালীর ডুমকি ও বাউফল উপজেলাধীন লোহালিয়া নদীর  উপর বগা সেতু বা ৯ম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু, বাগেরহাটের মংলা উপজেলাধীন মংলা নদীর উপর মংলা সেতু বা ১০ম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু এবং খুলনার দাকোপ উপজেলাধীন ঝপঝপিয়া নদীর উপর ঝপঝপিয়া সেতু বা ১১তম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু।

২০১৬ সালে সেতু ৩টির কাজ শুরু হয়ে ২০২০ সালে শেষ হবে। চীন সরকারের অনুদানে সেতু ৩টি নির্মিত হবে বলে জানান মন্ত্রী।

এমওএম-এ বাংলাদেশের পক্ষে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব চীনের পক্ষে চীনা দূতাবাসের কমার্শিয়াল কাউন্সিলর সই করেন।

উল্লেখ্য, অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এমএএন ছিদ্দিক, স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব আবদুল মালেক, বাংলাদেশস্থ চীনা দূতাবাসের কমার্শিয়াল কাউন্সিলর লি গুয়াংজুন, সেতু নির্মাণ প্রকল্প পরিচালক পরিমল বিকাশ সূত্রধর প্রমূখ।

এএসএস/এএইচ/আরআইপি

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।