যুদ্ধাপরাধী সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও আলী আহসান মো. মুজাহিদের ফাঁসির রায় কার্যকরের সংবাদ সংগ্রহ করতে নাওয়া-খাওয়া ভুলে গেছেন গণমাধ্যম কর্মীরা। কয়েকদিন যাবত বিভিন্ন দেশি বিদেশি প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক ও অনলাইন মিডিয়ার কর্মীরা কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ক্লান্তিহীনভাবে দায়িত্ব পালনে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন।
গণমাধ্যম কর্মীদের অনেকেই শনিবার সকাল থেকে গভীর রাত অবধি সেখানে অবস্থান করছেন। বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা সরাসরি সম্প্রচার করে পাঠকদের সর্বশেষ তথ্য জানিয়ে যাচ্ছেন।
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে শনিবার রাত ৯টায় যুগান্তরের সিনিয়র ফটোসাংবাদিক শামীম নুরের সঙ্গে আলাপকালে জানা যায়, তিনি সকাল ১১টা থেকে এখানে দায়িত্বপালন করছেন। পরিশ্রান্ত হলেও দায়িত্বপালনে এতটুকু ছাঁড় দিতে তিনি রাজি নন।
শামীম নুর জানান, অপর এক সহকর্মী আনোয়ার হোসেন জয় আসলে তিনি নারায়ণগঞ্জের বাসায় রওনা হবেন।
পারভেজ খান। এক সময়ের ডাকসাইটে অপরাধ বিষয়ক রিপোর্টার। বর্তমানে ইন্ডিপেনডেন্ট টিভির ডেপুটি এডিটর পদে কর্মরত। এক সময় মাঠে ছুটোছুটি করে নিজে রিপোর্ট করলেও বর্তমানে অভিজ্ঞতার পরিপ্রেক্ষিতে জুনিয়রদের দিয়ে রিপোর্ট তৈরি করান। তিনি জানালেন, সকাল থেকেই তিনি কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনেই রয়েছেন।
চ্যানেল আইয়ের বিশেষ সংবাদদাতা মোরসালিন বাবলা জানালেন, দুপুর থেকেই তিনি দায়িত্ব পালন করছেন। যখনই তাজা খবর পাচ্ছেন তখনই সরাসরি সম্প্রচারের মাধ্যমে দর্শকদের তা জানিছে দিচ্ছেন।
বৈশাখী টিভির দীপ আজাদ, এটিএন বাংলার নাদিরা কিরণ, যমুনা টিভির মাহফুজ মিশু, মাছরাঙা টিভির আশরাফুল হকসাগর, চ্যানেল টুয়েনটি ফোরের রাশেদ নিজাম, ইন্ডিপেনডেন্ট টিভির মাহবুব আলম, মাসুদ কার্জন, দৈনিক কালের কণ্ঠের সরোয়ার আলম, দৈনিক মানবকন্ঠের সালাউদ্দিন আহমেদ, হরলাল রায় সাগর, বিডি নিউজ ২৪ ডটকমের কামাল হোসেন, দৈনিক আলোকিত বাংলাদেশের আলমগীর হোসেন, দৈনিক বনিক বার্তার আয়নাল হোসেন, নিউজ নেক্সট ডট কমের আমিনুল ইসলাম, দৈনিক নয়াদিগন্তের মনির হোসেন, যুগান্তরের শিপন হাবিবসহ অসংখ্য গণমাধ্যম কর্মী এই দুই যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসির ঘটনার সাক্ষী হতে সেখানে আগে পরে হাজির হয়েছিলেন।
এমইউ/একে/আরআইপি
নাওয়া-খাওয়া ভুলে দায়িত্ব পালনে তৎপর মিডিয়া কর্মীরা
যুদ্ধাপরাধী সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও আলী আহসান মো. মুজাহিদের ফাঁসির রায় কার্যকরের সংবাদ সংগ্রহ করতে নাওয়া-খাওয়া ভুলে গেছেন গণমাধ্যম কর্মীরা। কয়েকদিন যাবত বিভিন্ন দেশি বিদেশি প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক ও অনলাইন মিডিয়ার কর্মীরা কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ক্লান্তিহীনভাবে দায়িত্ব পালনে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন।
গণমাধ্যম কর্মীদের অনেকেই শনিবার সকাল থেকে গভীর রাত অবধি সেখানে অবস্থান করছেন। বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা সরাসরি সম্প্রচার করে পাঠকদের সর্বশেষ তথ্য জানিয়ে যাচ্ছেন।
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে শনিবার রাত ৯টায় যুগান্তরের সিনিয়র ফটোসাংবাদিক শামীম নুরের সঙ্গে আলাপকালে জানা যায়, তিনি সকাল ১১টা থেকে এখানে দায়িত্বপালন করছেন। পরিশ্রান্ত হলেও দায়িত্বপালনে এতটুকু ছাঁড় দিতে তিনি রাজি নন।
শামীম নুর জানান, অপর এক সহকর্মী আনোয়ার হোসেন জয় আসলে তিনি নারায়ণগঞ্জের বাসায় রওনা হবেন।
পারভেজ খান। এক সময়ের ডাকসাইটে অপরাধ বিষয়ক রিপোর্টার। বর্তমানে ইন্ডিপেনডেন্ট টিভির ডেপুটি এডিটর পদে কর্মরত। এক সময় মাঠে ছুটোছুটি করে নিজে রিপোর্ট করলেও বর্তমানে অভিজ্ঞতার পরিপ্রেক্ষিতে জুনিয়রদের দিয়ে রিপোর্ট তৈরি করান। তিনি জানালেন, সকাল থেকেই তিনি কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনেই রয়েছেন।
চ্যানেল আইয়ের বিশেষ সংবাদদাতা মোরসালিন বাবলা জানালেন, দুপুর থেকেই তিনি দায়িত্ব পালন করছেন। যখনই তাজা খবর পাচ্ছেন তখনই সরাসরি সম্প্রচারের মাধ্যমে দর্শকদের তা জানিছে দিচ্ছেন।
বৈশাখী টিভির দীপ আজাদ, এটিএন বাংলার নাদিরা কিরণ, যমুনা টিভির মাহফুজ মিশু, মাছরাঙা টিভির আশরাফুল হকসাগর, চ্যানেল টুয়েনটি ফোরের রাশেদ নিজাম, ইন্ডিপেনডেন্ট টিভির মাহবুব আলম, মাসুদ কার্জন, দৈনিক কালের কণ্ঠের সরোয়ার আলম, দৈনিক মানবকন্ঠের সালাউদ্দিন আহমেদ, হরলাল রায় সাগর, বিডি নিউজ ২৪ ডটকমের কামাল হোসেন, দৈনিক আলোকিত বাংলাদেশের আলমগীর হোসেন, দৈনিক বনিক বার্তার আয়নাল হোসেন, নিউজ নেক্সট ডট কমের আমিনুল ইসলাম, দৈনিক নয়াদিগন্তের মনির হোসেন, যুগান্তরের শিপন হাবিবসহ অসংখ্য গণমাধ্যম কর্মী এই দুই যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসির ঘটনার সাক্ষী হতে সেখানে আগে পরে হাজির হয়েছিলেন।
এমইউ/একে/আরআইপি