সমুদ্র বন্দর
সমুদ্রবন্দর জাহাজে পণ্যদ্রব্য ভরাট এবং খালাসের জন্য সমুদ্র তীরবর্তী স্থাপনা। পৃথিবীর ৮০% লোক সমুদ্র তীরবর্তী (১০০ মাইলের ভিতর) অঞ্চলে বসবাস করে। সমুদ্র তীরবর্তী দেশগুলির অর্থনীতির জন্য সমুদ্রবন্দরের গুরুত্ব অপরিসীম। প্রাচীনকাল থেকে সমুদ্র তীরবর্তী দেশগুলিতে গড়ে উঠেছে সমুদ্রবন্দর। বাংলাদেশের চট্টগ্রাম ও মংলা সমুদ্রবন্দর গুরুত্বপূর্ণ আমদানি-রপ্তানি অবকাঠামো। দেশের সিংহভাগ (৯০%) আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য সম্পাদিত হয় এ দু’বন্দরের মাধ্যমে। বর্তমানে চট্টগ্রাম বন্দরকে দেশের লাইফ লাইন বলা হয়ে থাকে। এ বন্দরের মাধ্যমে বাংলাদেশের আমদানি-রপ্তানির তিন-চতুর্থাংশ সম্পাদিত হয়। বাকিটুকু হয় মংলা ও কয়েকটি স্থল বন্দরের মাধ্যমে।
-
সাগরে নিম্নচাপ, দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টি শুরু
-
নিলাম অযোগ্য ২৩৫০ টন পণ্য ধ্বংস করছে চট্টগ্রাম কাস্টমস
-
সৈকত থেকে বাড়ি ফেরা হলো না দুই বন্ধুর
-
নৌপরিবহন উপদেষ্টা
২০৩০ সালের মধ্যে মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দরের কার্যক্রম শুরু
-
গভীর নিম্নচাপটি এখন ঘূর্ণিঝড় ‘ফিনজাল’
-
লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত, বন্দরে সতর্ক সংকেত
-
আশা-আশঙ্কায় শুরু লবণ উৎপাদন
-
পাকিস্তান থেকে সেই জাহাজে এলো আলু-পেঁয়াজ ও শিল্পের কাঁচামাল
-
পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে শ্রীলঙ্কার হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
-
ঝোড়ো বৃষ্টি হতে পারে ৬ অঞ্চলে, সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
-
৮০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো বৃষ্টি হতে পারে ১৪ অঞ্চলে
-
ঘূর্ণিঝড় দানা: উপকূলে বৃষ্টি, দমকা হাওয়ায় উত্তাল সাগর
-
ঘূর্ণিঝড় দানা
কক্সবাজারে উত্তাল সাগরে গোসলে মত্ত পর্যটকরা
-
৮০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো বৃষ্টি হতে পারে ৮ অঞ্চলে
-
পায়রা থেকে ৪৭৫ কিলোমিটার দূরে ‘দানা’, অতিভারী বৃষ্টির আভাস
-
ঘূর্ণিঝড় দানা
কক্সবাজারের আকাশ মেঘাচ্ছন্ন, সাগর স্বাভাবিক
-
বন্দরে ২ নম্বর সংকেত, কুয়াকাটায় গুমোট পরিবেশ
-
দেশের যেসব অঞ্চলে প্রভাব ফেলতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’
-
সাগরে ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’ সৃষ্টি, দুই নম্বর সতর্ক সংকেত
-
গভীর নিম্নচাপটি কক্সবাজার থেকে ৬৫০ কিলোমিটার দূরে
কোন ছবির অ্যালবাম পাওয়া যায়নি