দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন
২০২৩ সালের শেষ কিংবা ২০২৪ সালের শুরুতে বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে। তবে ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠান ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রত্যাশা। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই নির্বাচনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশভাবে জয়লাভ করে সরকার গঠন করে। নির্বাচনে দ্বিতীয় স্থান লাভ করে বিএনপির নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট এবং এককভাবে নির্বাচনে তৃতীয় স্থান লাভ করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। তবে এই নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে এবং নির্বাচনের ফলাফল ছিল সম্পূর্ণ এক পাক্ষিক। তখন থেকে বিএনপি সহ বিরোধীরা ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে পুননির্বাচনের দাবি তুলেন।বিএনপির ঘোষণা অনুযায়ী দলীয় সরকারের অধীনে তারা আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অংশগ্রহণ করবে না
-
স্পিকারের পদত্যাগে কি সাংবিধানিক সংকট হবে?
-
২০২৪ সালের নির্বাচন একদলীয় ছিল, স্বীকার করলেন বিদায়ী সিইসি
-
ইশরাকের রিমান্ড শুনানি ২৩ জুলাই
-
দলগুলোকে সংলাপে বসে সংকট নিরসন করতে হবে: সিইসি
-
আনারের মৃত্যু আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত হলে আসন শূন্য ঘোষণা
-
মাঠে নামছে ১৪ দল!
-
সংসদে অংশগ্রহণ বাড়াতে বিশেষ আইন চান নারী এমপিরা
-
ইশরাকের রিমান্ড শুনানি ১৩ জুন
-
টিআইবি
সংসদ ভোটে প্রার্থী ও দলের ব্যয় প্রকাশে ইসির ব্যর্থতা হতাশাজনক
-
ভোট বর্জন
বিএনপি-জামায়াত এক পথে, চোখ ভবিষ্যতের আন্দোলনে
-
আত্মীয়দের দাপটে ক্ষতিগ্রস্ত রাজনৈতিক দলের শৃঙ্খলা
-
কোন পথে ১৪ দলীয় জোট? ঈদের পর সিদ্ধান্ত
-
দ্বাদশ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ
ব্যয়ের সীমা ছিল সাড়ে চার কোটি টাকা, হয়েছে দুই কোটি ৭৬ লাখ
-
ঢাকা-৮ আসনের মানুষের সমস্যার কথা শুনবেন বাহাউদ্দিন নাছিম
-
ঝিনাইদহ-১ উপ-নির্বাচনের সিদ্ধান্ত আসতে পারে আজ
-
প্রসঙ্গ পিটার হাসের কলাম
গণতন্ত্র ও মানবাধিকার নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান কি সর্বজনীন?
-
প্রতিবেদন
৭ জানুয়ারির নির্বাচনের গুণগত মান সন্তোষজনক নয়
-
সরকারে ব্যস্ত আওয়ামী লীগ, সংগঠন কি দুর্বল হচ্ছে?
-
নির্বাচনের ফল নিয়ে জি এম কাদেরের মন্তব্যে সংসদে হট্টগোল
-
বিভক্ত জাপা, দেবরকে ‘চাপে’ রাখতে ভাবির সম্মেলন