অ্যাডিনোভাইরাস
সাধারণত আক্রান্ত হওয়ার দু’দিন থেকে দু’সপ্তাহের মধ্যেই শরীরে এই ভাইরাসের উপস্থিতি টের পাওয়া যায়। বায়ুবাহিত অ্যাডিনোভাইরাস সাধারণত চোখ, অন্ত্র, মূত্রনালি ও স্নায়ুতন্ত্রের ক্ষতি করে। এই ভাইরাসের আক্রমণ ঘটলে এতটুকু সময় নষ্ট করা উচিত নয়। যত তাড়তাড়ি সম্ভব চিকিৎসা শুরু করার পক্ষপাতী বিশেষজ্ঞরা। তাই এই মরসুমে শিশুদের জ্বর হলে হালকা ভাবে না নেওয়াই ভাল।
-
পশ্চিমবঙ্গে ছড়াচ্ছে নতুন প্রজাতির অ্যাডিনো ভাইরাস
-
অ্যাডিনোভাইরাসের উপসর্গ নিয়ে কলকাতায় ফের শিশুর মৃত্যু
-
পশ্চিমবঙ্গে অ্যাডিনোর হানা
২ মাসে ১১৫ শিশুর মৃত্যু, স্বাস্থ্য খাতের সব ছুটি বাতিল
-
ওষুধ-সিরাপেও কমছে না কাশি, অ্যাডিনোভাইরাসের লক্ষণ নয় তো?
-
মমতার পরিবারে অ্যাডিনোর হানা
-
অ্যাডিনোভাইরাস আক্রান্ত শনাক্তে বাড়ি বাড়ি গিয়ে সমীক্ষা
-
পশ্চিমবঙ্গে অ্যাডিনোভাইরাসে আরও তিন শিশুর মৃত্যু
-
পশ্চিমবঙ্গ
অ্যাডিনোভাইরাসে এক হাসপাতালে আরও ৪ শিশুর মৃত্যু
কোন ছবির অ্যালবাম পাওয়া যায়নি