ভিডিও EN
  1. Home/
  2. তথ্যপ্রযুক্তি

টেলিস্কোপের পর মাইক্রোস্কোপ তৈরি করলেন আজাদ

তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক | প্রকাশিত: ০৩:১৭ পিএম, ০৩ জানুয়ারি ২০২৫

বিশ্বে যেখানে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির জয়জয়কার; সেখানে বাংলাদেশ যেন ঠিক উল্টো পথে চলছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির নতুন আবিষ্কার, নতুন প্রয়োগ আমাদের প্রতিনিয়তই তাক লাগায়। আমরা সেগুলো দেখি। অনেক সময় অনেক উচ্চমূল্য দিয়ে কিনেও নিই। কিন্তু আমাদের দেশেই বিষয়টির বিকাশ নিয়ে ভাবি না। বিপরীতে আমরা এমনই কিছু তুচ্ছ বিষয় নিয়ে সময় পার করি, যা আমাদের কোনো কাজে তো আসেই না বরং সমাজকে দিনে দিনে যেন পেছনে ঠেলে দেয়। এমন সব কিছুর মাঝে হাতেগোনা নিতান্তই নগণ্য কিছু ব্যক্তি একটু আশার আলো দেখালেও পৃষ্ঠপোষকতা ও আগ্রহের অভাবে সেগুলো হারিয়ে যায়।

দেশে এত সমস্যা আর প্রতিবন্ধকতার মাঝেও স্রোতের সঙ্গে গা ভাসিয়ে হারিয়ে যাননি আমাদের দেশীয় প্রযুক্তিবিদ শাফায়াত আজাদ। জীবনযুদ্ধের পাশাপাশি সর্বশক্তি দিয়ে স্রোতের বিপরীতেই চলার চেষ্টা করেছেন সব সময় এই প্রযুক্তিবিদ। আজ থেকে প্রায় একযুগ আগে দেশীয় প্রযুক্তিতে অল্প খরচে গ্যালেলিয়ান প্রতিসরক টেলিস্কোপ বানিয়ে সবাইকে তাক লাগিয়েছিলেন। তার সেই টেলিস্কোপের দাম শুরু হয়েছিল মাত্র আড়াই হাজার টাকা থেকে। বিভিন্ন দামে বিভিন্ন বিবর্ধনের টেলিস্কোপ তিনি বানিয়েছিলেন তখন। এ পর্যন্ত তিনি প্রায় সাড়ে ৬ হাজার টেলিস্কোপ বিক্রি করেছেন এ দেশে।

এভাবে একটি টেলিস্কোপ বানিয়েই তিনি ক্ষান্ত হননি। সব সময় তিনি চেষ্টা চালিয়েছেন এই টেলিস্কোপের প্রযুক্তিকে কীভাবে আরও সহজলভ্য করা যায়। কীভাবে তা আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া যায়। থেমে থাকেনি তার অপটিক্স নিয়ে গবেষণা। পদার্থবিজ্ঞানে অপটিক্স খুবই জটিল এবং সূক্ষ্ম একটি বিষয়। এটা নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য প্রয়োজন পড়ে খুবই সূক্ষ্ম এবং মূল্যবান যন্ত্রপাতির। সে হিসেবে বাংলাদেশের মতো দেশে এটা নিয়ে গবেষণা খুব কঠিনই বলা যেতে পারে। কিন্তু কোনো প্রতিবন্ধকতাই আজাদের প্রচেষ্টাকে ব্যর্থ করতে পারেনি। একপর্যায়ে দেশে বসেই নিজ হাতে তিনি লেন্স বানানো শুরু করেন।

তার বানানো লেন্স দিয়ে সম্প্রতি তৈরি করেছেন সাশ্রয়ী মূল্যে সরল মাইক্রোস্কোপ। পূর্ণাঙ্গ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি তার এই সরল মাইক্রোস্কোপটি তৈরি করতে খরচ হয়েছে মাত্র ৫০০ টাকা। তার মাইক্রোস্কোপের বিবর্ধন ক্ষমতা ১৫ গুণ। অর্থাৎ স্বাভাবিকের চেয়ে যে কোনো ক্ষুদ্র বস্তুকে ১৫ গুণ বড় করে দেখা যাবে এ মাইক্রোস্কোপ দিয়ে।

এই ক্ষমতার মাইক্রোস্কোপ দিয়ে যা যা দেখা যেতে পারে; তার মধ্যে রয়েছে মাইক্রো অর্গানিজম প্রোটযোয়া শ্রেণীর যে কোনো বস্তু। আরও দেখা যাবে ফাঙ্গাস, পেঁয়াজের কোষ, ফুলের রেণু, মস, শৈবাল, মানুষের ত্বকের স্কিন মাইট, মশার লার্ভা, লবণ চিনি ইত্যাদি থেকে শুরু করে হাতের কাছে এমন ক্ষুদ্রাকার যা পাওয়া যাবে; তার সবই দেখা যাবে আজাদের মাইক্রোসস্কোপ দিয়ে। এ ছাড়া মাইক্রোস্কোপটি দিয়ে পানিবাহিত রোগ সৃষ্টিকারী প্রোটযোয়া দেখা যাবে। রাস্তার ধারে শরবত, ফুচকার টক, আইসক্রিম এগুলোর মধ্যে কোনো জীবিত প্রোটোযোয়া থাকলে অথবা খাবার পানিতে দূষিত কিছু থাকলে তা-ও দেখা যাবে।

মাইক্রোস্কোপ ওজনে বেশ হালকা। মাত্র ১০০ গ্রামের মতো হবে। ফলে একে সহজেই বহন করা যায়। আবার মাইক্রোস্কোপটির আরেকটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো এর ডিজাইন। আজাদ এটাকে এমনভাবে ডিজাইন করেছেন যেন যে কোনো স্থানে যে কোনোভাবে এটাকে স্থাপন করে কাজে লাগানো যায়। এই মাইক্রোস্কোপ দিয়ে ৫ম শ্রেণী থেকে শুরু করে উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত জীব বিজ্ঞানের বিভিন্ন ব্যবহারিকের পরীক্ষাগুলো ঘরে বসেই করা যাবে। পাশাপাশি আমাদের দেশের কৃষকরাও এটা ব্যবহার করতে পারে। এর মাধ্যমে ফসলের সঠিক রোগ নির্ণয় করতে সহায়ক একটি যন্ত্র হিসেবে কাজ করবে মাইক্রোস্কোপটি।

আজাদ বলেন, মাইক্রোস্কোপটির লেন্স আমার নিজের হাতে বানানো, আর পিভিসি সিট আমাদের লোকাল বাজার থেকেই কেনা। অ্যামাজন বা আলি এক্সপ্রেস থেকে কোন কিছু এনে এখানে ব্যবহার করা হয়নি। তিনি আরও বলেন, বাজারে যেগুলো পাওয়া যায় তার ওজন ১ কেজির উপরে আর দাম দাম ১৭০০ টাকা থেকে শুরু। কিন্তু সেগুলোর বিবর্ধন ক্ষমতা মাত্র ১০ গুণ। এ ধরনের সুক্ষ সায়েন্টিফিক অ্যাপারেটাস এতো কম মূল্যে ডেভেলপ করা বেশ চ্যালেঞ্জের। আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি এবং এটাকে আরও ডেভলপ করার জন্য পরীক্ষা-নীরিক্ষা চালিয়ে যাচ্ছি এখনো।

বাংলাদেশ জীব বিজ্ঞান অলিম্পিয়াডের সাধারণ সম্পাদক ও আন্তর্জাতিক জীব বিজ্ঞান অলিম্পিয়াডে জুরি কমিটির সদস্য, বিএসএমএমউ প্যাথলজি বিভাগের সহকারি অধ্যাপক ড.সৌমিত্র চক্রবর্তী তার এই মাইক্রোস্কোপটি নিয়ে পরীক্ষা চালিয়েছেন। তিনি বলেন, মাইক্রোস্কোপটির লেন্স আজাদের নিজ হাতে বানানো হলেও এটি প্রায় ত্রুটিমুক্ত। আমি যেহেতু টেক্সটবুক বোর্ডেও কাজ করি সেই জায়গা থেকে বলব যে, স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য উপযুক্ত এবং ব্যয়সাশ্রয় মাইক্রোস্কোপের প্রযুক্তি সে আবিস্কার করেছে। তিনি আরও বলেন, বিভিন্ন সময় আমরা অনেক ব্যয় সাশ্রয় নতুন প্রযুক্তির প্রটোটাইপের খবর শুনি। কিন্তু বাস্তব ক্ষেত্রে দেখা যায় সেগুলোর মান সেরকম হয় না আবার শিল্প উৎপাদনের বিচারেও প্রকৃত পক্ষে ব্যয় সাশ্রয় হয় না। সেদিক দিয়ে তার এই প্রযুক্তিটি নিঃসন্দেহে ব্যয় সাশ্রয় এবং ত্রুটিমুক্ত যন্ত্র। এখন তার জন্য দরকার ডিস্ট্রিবিউশন সাপোর্ট।

টেলিস্কোপের পর মাইক্রোস্কোপ তৈরি করলেন আজাদ

২০০৯ সাল থেকে এখন পর্যন্ত অপটিক্স নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন আজাদ। ২০২২ সালে তারেক মাহমুদ অপু নামে একজন আইটি বিশেষজ্ঞ মাইক্রোস্কোপটি তৈরির জন্য ৩৫ হাজার টাকা অনুদান দেন। তখন থেকে আড়াই বছরের নিরবচ্ছিন্ন প্রচেষ্টায় মাইক্রোস্কোপটি তৈরি করেছেন তিনি। বর্তমানের মাইক্রোস্কোপটি তার করা ৫৭ তম ডিজাইন। দেশের জনগণ ও সরকার তার এই গবেষণার সঠিক মূল্যায়ন করবে এটাই তার আশা। ভালো পৃষ্ঠপোষকতা পেলে তার এই অপটিক্সের গবেষণাকে আরও অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবেন বলে আশা করেন এই তরুণ বিজ্ঞানী।

বিজ্ঞানীর মতে:

আমাদের প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থায় তাত্ত্বিক বিজ্ঞানকে যতটা গুরুত্ব দেওয়া হয়, ব্যবহারিক বিজ্ঞান কে তত টা গুরুত্ব দেওয়া হয় না। আমাদের দেশে অনেক স্কুল কলেজ আছে, যেখানে বিজ্ঞানের বই পড়ানো হয় ঠিকই, কিন্তু কোনো ল্যাব নেই বা থাকলেও তা অপ্রতুল। ল্যাবের জন্য যন্ত্রপাতি কেনা ব্যয় বহুল বলে তা অনেক স্কুল বা কলেজ কিনতে অনিহা প্রকাশ করে, অনেক শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞান বিষয় নিয়ে পড়তে নিরুৎসাহিত করেন, অভিভাবকরা মনে করেন বিজ্ঞান শাখায় পড়তে তাদের সন্তানদের পেছনে বাড়তি অর্থ ব্যয় করতে হবে। মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বিজ্ঞান বইয়ে যা পড়ানো হচ্ছে তা ল্যাবে পরীক্ষা করে দেখতে পারলে, শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞানকে আরও সহজে ও ব্যাপকভাবে বুঝতে পারবেন। যা একজন মানুষকে বিজ্ঞানের প্রাকৃতিক ও বস্তুগত কারণগুলো খুব সহজে ব্যাখ্যা করতে সহায়তা করে। যেমন-বিজ্ঞান বইতে মশার লার্ভার ছবি আছে, পেঁয়াজের কোষ, শৈবাল, মস এইগুলোর ছবি আছে, কিন্তু একটি সহজলভ্য মাইক্রোস্কোপ না পাওয়ার কারণে বা একটি দুটি মাইক্রোস্কোপ নিয়ে হুড়োহুড়ি করার কারণে অনেক শিক্ষার্থী এই জিনিসগুলো বাস্তবে দেখা থেকে বঞ্চিত রয়ে যায়। সেক্ষেত্রে আমার এই স্বল্প মূল্যের সহজলভ্য মাইক্রোস্কোপটি বিশেষভাবে ভূমিকা রাখবে বলে আমি মনে করি।

আমার এই মাইক্রোস্কোপটি তৈরি করতে সময় লেগেছে আড়াই বছরেরও কিছু বেশি। ছবিতে মাইক্রোস্কোপটি দেখতে পাচ্ছেন এটি আমার তৈরি ৫৭ তম ডিজাইন। এটি একটি সিম্পল মাইক্রোস্কোপ। বাজারে যে সিম্পল মাইক্রোস্কোপগুলো পাওয়া যায় তার থেকে এই মাইক্রোস্কোপটি ইউনিক ডিজাইনের, হালকা ও সহজে পরিবহনযোগ্য, মানের দিক থেকে একটু বেশি শক্তিশালী ও স্বল্প মূল্যের। বাজারে যেগুলো পাওয়া যায় তার ওজন ১ কেজির বেশি এবং দাম ১ হাজার ৭০০- ২ হাজার টাকা। আর আমার তৈরি এই মাইক্রোস্কোপটি পাচ্ছেন মাত্র ৫০০ টাকায়। যা একটি জ্যামিতি বক্সের দামের সমতুল্য। ওজন মাত্র ১০০ গ্রাম। খুব সহজে ব্যবহার। যার ফলে যে কোনো স্কুল কলেজের মত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষার্থীরা খুব সহজেই নিজেদের সংগ্রহে এই মাইক্রোস্কোপটি রাখতে পারবে।

বাংলাদেশ জীব বিজ্ঞান অলিম্পিয়াডের সাধারণ সম্পাদক ও আন্তর্জাতিক জীব বিজ্ঞান অলিম্পিয়াডে জুরি কমিটির সদস্য, বিএসএমএমউ প্যাথলজি বিভাগের সহকারি অধ্যাপক ড. সৌমিত্র চক্রবর্তী ব্যক্তিগতভাবে আমার তৈরি এই মাইক্রোস্কোপটি পর্ষবেক্ষণ করেছেন, তার ভাষ্যমতে এই মাইক্রোস্কোটির ডিজাইনটি বেশ রোবাস্ট এবং দাম ও মানের দিক দিয়ে এই মাইক্রোস্কোপটি বিদেশি মাইক্রোস্কোপগুলো থেকেও ভালো।

ক্লাস ৫ থেকে শুরু করে এইচএসসি পড়ুয়াদের বিজ্ঞান বইয়ের বায়োলজি অংশের প্রাকটিক্যালগুলো এর মাধ্যমে দেখা যাবে, এছাড়া চাইলে আমাদের দেশের কৃষকরাও এটি ব্যবহার করতে পারবেন ফসলের সঠিক রোগ নির্ণয়ের জন্য, যা কৃষি ক্ষেত্রে কিছুটা অবদান রাখবে বলে আমি মনে করে এবং কৃষি ও কৃষক পর্যায়ে বিজ্ঞানভিত্তিক কৃষির দ্বার উন্মুক্ত করবে বলে আশা রাখি।

এই মাইক্রোস্কোপটি দিয়ে মাইক্রো অর্গানিজম প্রোটযোয়া শ্রেণির যে কোনো জিনিসই দেখা যাবে। আরও দেখা যাবে ফাঙ্গাস, পেয়াজের কোষ, ফুলের রেণু, মস, শৈবাল, আমাদের ত্বকের স্কিন মাইট, মশার লার্ভা, লবণ চিনি থেকে শুরু করে হাতের কাছে যা পাবেন তার সব ই এই মাইক্রোস্কোপটি দিয়ে দেখার ট্রাই করতে পারেন।

পানি বাহিত রোগ সৃষ্টিকারী প্রোটযোয়া এর মাধ্যমে দেখা যাবে। অনেক স্কুল কলেজের সামনে শরবত ফুচকার টক, আইসক্রিম বিক্রি হয়, এই গুলোর কোনটা তে যদি লিভিং প্রোটোযোয়া থাকে তাহলে তা আমার মাইক্রোস্কোপ দিয়ে দেখা যাবে। অনেক সময় খাবার পানির লাইনে দূষিত পানি ঢুকে যায়, সে সময় ও আমার এই মাইক্রোস্কোপ দিয়ে তা পরীক্ষা করা যাবে। যা স্বাস্থ্য ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করবে বলে আমি আশা রাখি।

এত কম দামে মাইক্রোস্কোপটি তৈরি করার পেছনে একটাই কারণ যাতে করে এটা সবাই ব্যবহার করতে পারে, যেন কোো স্কুলে একটি মাইক্রোস্কোপের পেছনে ৪০-৫০ জনকে লাইন ধরে না দাঁড়াতে হয় কোনো কিছু দেখার জন্য। যেন একজন শিক্ষার্থী একটি জ্যামিতি বক্সের সমান মূল্যে এই মাইক্রোস্কোপটি কিনতে পারে। অনেকই কম দামে ৮+ বাচ্চাদের দেওয়ার জন্য গিফট খোঁজেন, এই মাইক্রোস্কোপটি হবে সেক্ষেত্রে আদর্শ ছোট বেলায় আমার স্বপ্ন ছিল আমার পড়ার টেবিলের উপর এমন একটি মাইক্রোস্কোপ থাকবে কিন্তু তখন আমি তা পাইনি, যেন একজন শিক্ষার্থী ছোটবেলা থেকেই মাইক্রোস্কোপটি তার পড়ার টেবিলে রাখতে পারে ও তার হাতের কাছের বিভিন্ন জিনিস দিয়ে স্লাইড তৈরি করে তার অণুবিক্ষণিক বৈশিষ্ট্য দেখতে পারে, মাইক্রোবিয়াল জগৎ সম্পর্কে একটি শক্তিশালী বিজ্ঞান মানসিকতা নিয়ে বেড়ে উঠতে পারে, মোবাইল আসক্তি থেকে দূরে থাকতে পারে এই সব ধারণা থেকেই এই মাইক্রোস্কোপটি তৈরি করা।

আমি ২০০৯ থেকে এখন পর্যন্ত অপটিক্স নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি, দেশের মানুষকে তাদের ক্রয় ক্ষমতার সাধ্যের মধ্যে টেলিস্কোপ মাইক্রোস্কোপসহ আরও বিভিন্ন জিনিস দেওয়ার জন্য চেষ্টা করছি।

কেএসকে/জিকেএস

আরও পড়ুন