ভিডিও EN
  1. Home/
  2. তথ্যপ্রযুক্তি

বাংলাদেশে টেলিযোগাযোগ খাতে বিনিয়োগ করতে চায় মালয়েশিয়ার ‘রেডটন’

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক | প্রকাশিত: ০৯:১৫ এএম, ১৩ মার্চ ২০২৩

বাংলাদেশে মোবাইলসহ টেলিযোগাযোগ অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগ করতে চায় মালয়েশিয়ার ডিজিটাল প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ‘রেডটন’।

রোববার (১২ মার্চ) ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বারের সঙ্গে সচিবালয়ে ‘রেডটন’র একটি প্রতিনিধিদল সাক্ষাৎ করে এই আগ্রহ প্রকাশ করে।

আরও পড়ুন: সব ধরনের সিমে ভ্যাট অব্যাহতির প্রস্তাব

চার সদস্যের প্রতিনিধিদলে নেতৃত্ত্ব দেন রেডটন গ্রুপের সিইও লাও বিক সন। অপর সদস্যরা হলেন রেডটন মালয়েশিয়ার পরিচালক রেজা ইমরান বিন আবদুল রহিম, হেড অব মার্কেটিং হিসাম উদ্দিন বিন আহমেদ নওয়াজি এবং রেডটনের স্থানীয় প্রতিনিধি তৌফিক মালেক।

এসময় দেশের টেলিযোগাযোগ খাতের উন্নয়নে রেডটনের যে কোনো উদ্যোগ বাস্তবায়নে সহযোগিতা করা হবে বলে আশ্বস্ত করেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী।

তিনি দেশে নিরবচ্ছিন্ন মোবাইল সেবা ও অপারেটরদের মধ্যে সুস্থ্য প্রতিযোগিতা নিশ্চিত করতে টাওয়ার শেয়ারিংসহ নেওয়া বিভিন্ন উদ্যোগ তুলে ধরেন।

মন্ত্রী বলেন, বিনিয়োগের জন্য অত্যন্ত লাভজনক খাত টেলিযোগাযোগ।

আরও পড়ুন: স্মার্টফোন ঠান্ডা রাখবে ওয়ানপ্লাসের কুলিং ডিভাইস

এসময় রেডটন গ্রুপের সিইও লাও বিক সন টেলিযোগাযোগ অবকাঠামো উন্নয়নে বাংলাদেশের সফলতার প্রশংসা করেন। ডিজিটাল অবকাঠামো খাতে তিনি তার প্রতিষ্ঠানের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা মন্ত্রীকে জানান।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল সংযোগ হচ্ছে ডিজিটাল প্রযুক্তির মহাসড়ক, ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের ভিত্তি। ২০০৮ সালে ডিজিটাল বাংলাদেশ ঘোষণার ধারাবাহিকতায় ২০০৯ সাল থেকে ১৪ বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টি সম্পন্ন নেতৃত্বে সফলতা অর্জন করেছে।

তিনি আরও বলেন, দেশের প্রায় প্রতিটি ইউনিয়নে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। আমরা এখন প্রতিটি গ্রামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে কাজ করছি।

আরও পড়ুন: ডেভেলপারদের জন্য বিশেষ সুবিধা আনলো চ্যাটজিপিটি

দেশের প্রায় শতকরা ৯৮ ভাগ এলাকা ফোর-জি নেটওয়ার্কের আওতায় আনতে সক্ষম হয়েছেন উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৭ সালে টু-জি, ২০১৩ সালে থ্রি-জি, ২০১৮ সালে ফোর-জি চালু করেন এবং ২০২১ সালে তারই নেতৃত্বে ফাইভ-জি প্রযুক্তি যুগে প্রবেশ করে বাংলাদেশ।

মন্ত্রী বলেন, দুর্গম পার্বত্য অঞ্চল, চর, হাওর ও দ্বীপাঞ্চলের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর দোরগোড়ায় ইন্টারনেটসহ টেলিযোগাযোগ সুবিধা পৌঁছে দিতে রাষ্ট্রীয় মোবাইল অপারেটর টেলিটককে কাজে লাগিয়েছি।

এইচএস/জেডএইচ/জেআইএম