ভিডিও EN
  1. Home/
  2. তথ্যপ্রযুক্তি

কোম্পানিগঞ্জে হাইটেক পার্কের জন্য জমি বরাদ্দ দেয়া হয়েছে : পলক

প্রকাশিত: ১০:১০ পিএম, ১৯ আগস্ট ২০১৫

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমদ পলক বলেছেন, সিলেটের কোম্পানিগঞ্জে ১৬১ একর জমি বিজ্ঞান সিটি করতে হাইটেক পার্কের জন্য বিশেষ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। বুধবার সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে দি ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই) এর ভিডিও কনফারেন্স নেটওয়াকিং কার্যক্রম উদ্বোধনকালে তিনি একথা বলেন।

সিলেট চেম্বারের সভাপতি সালাহ উদ্দিন আলী আহমেদের সভাপতিত্বে এফবিসিসিআইয়ের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্স নেটওয়ার্কিং কার্যক্রম উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট তারানা হালিম। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমদ পলক।

আরো বক্তব্য রাখেন এফবিসিসিআই সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমাদ, সিলেট চেম্বারের পরিচালক মো. হিজকিল গুলজার, খন্দকার সিপার আহমদ, মো. সাহিদুর রহমান, পিন্টু চক্রবর্তী, এনামুল কুদ্দুছ চৌধুরী, মো. ওয়াহিদুজ্জামান (ভুট্টো), চন্দন সাহা ও মো. বশিরুল হক প্রমুখ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট তারানা হালিম বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এ দেশ বিশ্ব দরবারে দ্রুত এগিয়ে যাবে। তার নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশ দ্রুত গড়ে উঠবে। ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন এখন অনেকটাই ফলপ্রসু। ২০২১ সালের মধ্যেই বাংলাদেশকে একটি পুর্ণাঙ্গ ডিজিটাল দেশ হিসেবে গড়ে তোলা হবে।

palok
তারানা হালিম আরো বলেন, এদেশের নারী উদ্যোক্তারা যাতে বিশ্ববাজারে তাদের পণ্য রফতানি করতে পারেন সে লক্ষ্যে বর্তমান সরকার কাজ করে যাচ্ছে। নারী উদ্যোক্তারা নিজেদের পাশাপাশি দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। তারা আজ একা নয়। নারী উদ্যোক্তাদের উন্নয়নে সিলেট চেম্বারসহ দেশের সকল ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।

সভাপতির বক্তব্যে সালাহ উদ্দিন আলী আহমদ বলেন, তথ্যপ্রযুক্তির যথাযথ ব্যবহার এ দেশের জনগণের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা। জনসাধারণের প্রত্যাশার সঙ্গে সরকারের প্রত্যাশার মিলনের ফলে সমৃদ্ধশালী ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়ন সম্ভব হবে বলে আমরা সকলে আশাবাদী।

এফবিসিসিআইয়ের উদ্যোগে দেশের সকল চেম্বারের সঙ্গে এরকম ভিডিও কনফারেন্স আয়োজনের জন্য তিনি এফবিসিসিআইকে ধন্যবাদ জানান।

ছামির মাহমুদ/বিএ