কাজী সালাউদ্দিন প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়
সভাপতি এবং সহ-সভাপতি পদে বিকেলেই জানা গিয়েছিল বাঁচাও ফুটবল পরিষদের কেউ জেতেনি। কামরুল আশরাফ খান পরাজিত হয়েছেন ৩৩ ভোটের ব্যবধানে। সিনিয়র সহ-সভাপতি পদে তো বাঁচাও ফুটবল পরিষদের কেউ ছিলই না। যে কারণে কাজী সালাউদ্দিন প্যানেলের সালাম মুর্শেদী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আগেই জিতে গিয়েছিলেন। চারটি সহ-সভাপতি পদে বাঁচাও ফুটবল প্যানেলের কেউ প্রতিদ্বন্দ্বিতাতেই আসতে পারেনি। তিনটি জিতেছে সালাউদ্দিনের প্যানেল। একটি জিতেছেন স্বতন্ত্র থেকে।
শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা ছিল ১৫টি কার্যনির্বাহী সদস্য পদের ফল জানার জন্য। এখানেও ভরাডুবি ঘটেছে বাঁচাও ফুটবল পরিষদের। ১৫টি সদস্য পদে মাত্র দুটিতে জিততে পেরেছেন বাঁচাও ফুটবল প্যানেলের প্রার্থীরা। এ দু’জন হলন বিজন বড়ুয়া এবং শেখ মোহাম্মদ আসলাম।
বাকি ১৩টিই গেলো কাজী সালাউদ্দিনের সম্মিলিত পরিষদে। শেষ পর্যন্ত বাফুফের ২১ সদস্যের কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয়লাভ করেছে কাজী সালাউদ্দিনের সম্মিলিত পরিষদ।
এক নজরে বাফুফে নির্বাচনে জয়ী প্রার্থীরা
মোট ভোটার : ১৩৪ জন
ভোট দিয়েছেন : ১৩৪ জন (গণনায় এসেছে ১৩৩টি, ১টি ভোট নষ্ট হয়েছে)
সভাপতি
কাজী মো. সালাউদ্দিন, প্রাপ্ত ভোট : ৮৩
সিনিয়র সহ-সভাপতি
আব্দুস সালাম মুর্শেদি
সহ-সভাপতি (চারজন) বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত
কাজী নাবিল আহমেদ, প্রাপ্ত ভোট : ৯২
বাদল রায়, প্রাপ্ত ভোট : ৭৩
মহিউদ্দিন মহি, প্রাপ্ত ভোট : ৭২
তাবিথ আওয়াল, প্রাপ্ত ভোট : ৬৬
সদস্য (১৫ জন)
মো. শওকত আলী খান জাহাঙ্গীর, প্রাপ্ত ভোট : ১১৪
আমিরুল ইসলাম বাবু, প্রাপ্ত ভোট : ১০৫
হারুনুর রশীদ, প্রাপ্ত ভোট : ৯৪
মো. ইলিয়াস হোসেন, প্রাপ্ত ভোট : ৮৫
সত্যজিৎ দাস রুপু, প্রাপ্ত ভোট : ৮৫
বিজন বড়ুয়া, প্রাপ্ত ভোট : ৮৫
মো. ইকবাল হোসেন, প্রাপ্ত ভোট : ৮৪
মো. ফজলুর রহমান বাবুল, প্রাপ্ত ভোট : ৮৩
মো. আরিফ হোসেন মুন, প্রাপ্ত ভোট : ৮২
অমিত খান শুভ্র, প্রাপ্ত ভোট : ৮১
জাকির হোসেন চৌধুরী, প্রাপ্ত ভোট : ৭৮
মাহি উদ্দিন সেলিম, প্রাপ্ত ভোট : ৭৮
আব্দুর রহিম, প্রাপ্ত ভোট : ৭০
শেখ মো. আসলাম, প্রাপ্ত ভোট : ৬৮
মাহফুজা আক্তার কিরণ, প্রাপ্ত ভোট : ৬৮
আইএইসএস/জেএইচ