৯৮ রানেই অলআউট দিল্লি
কার্লোস ব্র্যাফেট প্রথম বলেই মারলেন ছক্কা। এই ইডেনেই টানা পাঁচ বলে পাঁচটা ছক্কা হয়ে গেলো তার। বিশ্বকাপের ফাইনালে টানা চারটি। আইপিএলে এসে প্রথম বলে একটি।
সবাই ভেবেছিল, কেকেআরের কপালে বুঝি আজ দুর্গতিই অপেক্ষা করছে; কিন্তু না, দান মারতে পারলেন না এই ম্যাচে এসে। পীযুষ চাওলার একই ওভারেই এলবিডব্লিউর শিকার হয়ে গেলেন তিনি।
দিল্লি ডেয়ারডেভিলসের প্রতীকী চিত্র এটি। প্রতিটি ব্যাটসম্যানই বলতে গেলে কলকাতা নাইট রাইডার্স বোলারদের সামনে অসহায় পড়েছিল। টস জিতে ফিল্ডিং কেন নিয়েছিলেন গৌতম গম্ভীর সেটা ভালোভাবেই প্রমাণ করেছে কেকেআর।
শুরু থেকেই দিল্লির ব্যাটসম্যানদের ওপর একের পর এক আঘাত হানতে থাকেন তিনি। সর্বোচ্চ ১৭ রান করেন ওপেনার কুইন্টন ডি কক। ১৫ রান করেন সাঞ্জু স্যামসন।
পবন নেগি রান করেন ১১টি। শেষ পর্যন্ত ১৭.৪ ওভারে ৯৮ রানে অলআউট হয়ে যায় দিল্লি ডেয়ারডেভিলস। ৩ উইকেট নেন আন্দ্রে রাসেল এবং ব্র্যাড হজ। ২টি করে উইকেট নেন জন হাস্টিংস এবং পিযুশ চাওলা।
আইএইচএস/বিএ