২০১৫ সালে ক্রিকেটের রেকর্ডসমূহ
দেখতে দেখতে আরো একটি বছর বিদায় নিল, এসেছে নতুন বছর। ২০১৫ সালে ক্রিকেট বিশ্ব পেয়েছে কিছু নতুন রেকর্ড। তার মধ্য থেকে কিছু রেকর্ড তুলে ধরা হলো:
ব্যক্তিগত রেকর্ড
৪
ওয়ানডে বিশ্বকাপে শ্রীলংকান ব্যাটসম্যান কুমার সাঙ্গাকারার করা একনাগারে করা সেঞ্চুরি সংখ্যা ৪। এক বিশ্বকাপে যা এক নাগারে যা কোন খেলোয়াড়ের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি।
১৬
খেলাটির ইতহাসে সবচেয়ে কম ১৬ বল খেলে দ্রুততম হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়েছেন দক্ষিণ আফ্রকার এবি ডি ভিলিয়ার্স। জোহানেসবার্গে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে এ রেকর্ড গড়েন ডি ভিলিয়ার্স।
৩১
ওয়ানডে ক্রিকেট ইতহাসে সবচেয়ে কম ৩১ বলে সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকান ব্যাটসম্যান এবি ডি ভিলিয়ার্স। জোহানেসবার্গে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে এ রেকর্ড গড়েন তিনি।
৬৪
ওয়ানডে ক্রিকেটে সবচেয়ে কম ৬৪ বলে ১৫০ বা ততোধিক রান সংগ্রহ করেছেন দক্ষিণ আফ্রিকান ব্যাটসম্যান এবি ডি ভিলিয়ার্স। সিডনিতে ত্রিদেশীয় সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে এ রেকর্ড গড়েন তিনি।
১০৬
মুম্বাইতে ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাঁচ ওয়ানডে সিরিজের ফাইনাল ম্যাচে নিজের নির্ধারিত ১০ ওভারে ১০৬ রান দেন ভারতীয় বোলার ভুবনেশ্বর কুমার। ওয়ানডে ক্রিকেটে ১০ ওভারে রান খরচা বিবেচনায় যা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ।
১৩৮
ওয়ানডে ক্রিকেট ইতিহাসে সবচেয়ে কম ১৩৮ বলে ডাবল সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ ব্যাটসম্যান ক্রিস গেইল। বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার ক্যানবেরাতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এ রেকর্ড গড়েন তিনি।
২১৭
বিশ্বকাপ ইতিহাসে এ যাবত কালের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি করেন ক্যারিবিয় ব্যাটসম্যান ক্রিস গেইল। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ২১৭ রান করেন গেইল।
২৩৭
ওয়ানডে বিশ্বকাপ কোয়ার্টার ফাইনালে নিউজিল্যান্ড ব্যাটসম্যান মার্টিন গাপটিলের রান সংখ্যা। যা ওয়ানডে ইতিহাসে ব্যক্তিগত দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান। একই সঙ্গে বিশ্বকাপে যা ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রানের ইনংস।
৩৭২
ক্যানবেরাতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে ক্রিস গেইল ও মারলন স্যাময়েলসের রান সংখ্যা ৩৭২। ওয়ানডে ক্রিকেটে দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে যা এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ।
দলগত রেকর্ড
১৬
১৯৯৯ বিশ্বকাপের ১৬ বছর পর ক্রিকেটের যে কোন ফর্মেটে পাকিস্তানকে প্রথমবারের মত পরাজিত করে বাংলাদেশ। পাকিস্তানকে প্রথমবারের মত ওয়ানডে ক্রিকেটে হোয়াইটওয়াশ করে বাংলাদেশ।
২৭৫
বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্বের ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়া ২৭৫ রানে জয় লাভ করে। রান বিবেচনায় ওয়ানডে ক্রিকেটে যা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ব্যবধানে জয়।
৩৫০
নটিংহ্যামে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৩৫০ রান তাড়া করে ইংল্যান্ডের জয়লাভ। ওয়ানডে ক্রিকেটে রান তাড়া করে জয় লাভের বিবেচনায় যা পঞ্চম সর্বোচ্চ।
৪৩৯
জোহানেসবার্গে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দক্ষিণ আফ্রিকার রান সংখ্যা। ওয়ানডে ক্রিকেট ইতিহাসে যা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ।
৭৬৩
ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচে দুই দলের সম্মিলিত রান সংখ্যা। ওয়ানডে ক্রিকেটে এক ম্যাচে সম্মিলিতভাবে যা সর্বোচ্চ।
এমআর/পিআর