ভিডিও EN
  1. Home/
  2. খেলাধুলা

পূর্বাচলে স্টেডিয়ামের জায়গা পেয়েই কর্মকর্তাদের অস্ট্রেলিয়া ভ্রমণ!

প্রকাশিত: ০৪:০৩ পিএম, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭

প্রায় ৩৮ একর জায়গার ওপর পূর্বাচলে তৈরি করা হবে অত্যাধুনিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম। এ স্টেডিয়াম নির্মাণের জন্য অনেক আগেই দৌড়-ঝাঁপ শুরু করেছে ক্রীড়া প্রশাসন। স্টেডিয়াম নির্মাণের বড় অগ্রগতি- কিছুদিন আগে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) পূর্বাচলের জায়গা বরাদ্দ করেছে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়কে।

রাজউকের বরাদ্দের চিঠি পাওয়ার পরই ক্রীড়া প্রশাসন প্রথম কাজ হিসেবে বেছে নিয়েছে বিদেশ ভ্রমণ। অভিজ্ঞতা অর্জনের নামে অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন ও সিডনি ঘুরে এসেছেন ক্রীড়া মন্ত্রণালয় ও জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের কর্মকর্তারা।
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব আখতার উদ্দীন আহমেদের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল ৭ থেকে ১৪ ফেব্রুয়ারি অস্ট্রেলিয়া ভ্রমণ করেছে। সঙ্গে ছিলেন জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব অশোক কুমার বিশ্বাস, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের একজন যুগ্ম সচিব ও জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের উন্নয়ন শাখার এক কর্মকর্তা।

অস্ট্রেলিয়া ঘুরে এসে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব অশোক কুমার বিশ্বাস জাগো নিউজকে বলেছেন, ‘এতদিন আমরা রাজউক থেকে জায়গা বরাদ্দ পাওয়ার অপেক্ষায় ছিলাম। বরাদ্দ পেয়ে গেছি। এখন আমাদের সম্ভাব্য ব্যয় বের করতে হবে। ডিজাইন অনুমোদনের পর তৈরি করতে হবে ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট প্রোফাইল (ডিপিপি)। স্টেডিয়ামটা কী রকম হবে, কী কী সুযোগ সুবিধা রাখা যেতে পারে-এসব কিছু দেখতেই আমাদের এ অস্ট্রেলিয়া যাওয়া।’
          
সরকারের এ প্রতিনিধি দল কি দেখে এলেন অস্ট্রেলিয়া থেকে? ‘আমরা মেলবোর্ন ও সিডনির ভেন্যু দেখেছি। ওখানে ক্রিকেটের পাশপাশি অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলও হয়। এখানে আমরা সেভাবে করতে পারি কিনা এবং অামাদের দেশের দুই খেলার সংশ্লিষ্টদের দৃষ্টিভঙ্গিই বা কি- তার ওপর অনেক কিছু নির্ভর করছে। আমরা যা দেখে এলাম, যে ধারণা তৈরি হয়েছে তার একটি প্রতিবেদন জমা দেবো মন্ত্রণালয়ে’-বলেছেন জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব অশোক কুমার বিশ্বাস।

যদি তা-ই হবে তাহলে এ প্রতিনিধি দলের সঙ্গে কেন ক্রিকেট বা ফুটবলের কোনো সদস্য রাখা হয়নি? এ প্রশ্নের জবাবে অশোক কুমার বিশ্বাস বলেছেন, ‘তারাও যাবেন। আমরা গিয়েছি একটা প্রাথমিক ধারণা নিতে। এটা চূড়ান্ত কিছু নয়।’

আরআই/এনইউ/জেআইএম

আরও পড়ুন