এক সেশনেই অলআউট ইংল্যান্ড
২৭৩ রানের লক্ষ্য। এই লক্ষ্যকে তাড়া করতে নেমে মামুলিই বানিয়ে ফেললেন বেন ডাকেট আর অ্যালিস্টার কুক। দুজন মিলে গড়লেন ১০০ রানের জুটি। ২৩ ওভার খেলে ১০০ রানের জুটি গড়েই কুক আর ডাকেট গেলেন চা বিরতিতে। কিছুটা রিলাক্সড হয়ে তবেই শেষ সেশনে বাংলাদেশের বোলারদের মোকাবেলা করবেন, এই পরিকল্পনাই হয়তো তারা করেছিলেন তখন।
কিন্তু নিয়তি বুঝি ইংল্যান্ডের জন্য ভিন্ন কিছুই লিখে রেখেছিল। চা বিরতির পর আক্রমণে আসলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। চট্টগ্রাম টেস্টেই নজর কেড়েছিলেন। ঢাকা টেস্টের প্রথম ইনিংসেও নিলেন ৬ উইকেট। দ্বিতীয় ইনিংসে মিরাজের বলেই শুরু হলো ইংল্যান্ডের ইনিংসে ভাঙন। চার বিরতির পর প্রথম বলেই বেন ডাকেটকে ফিরিয়ে দিলেন মিরাজ।
এরপর একের পর এক উইকেটের পতন ইংল্যান্ডের। ২৩ ওভারে ১০০ রান থেকে ৪৫.৩ ওভারে ইংল্যান্ড অলআউট ১৬৪ রানে। ১০৮ রানের বিশাল জয়ে ইতিহাস গড়লো বাংলাদেশ। চা বিরতির পরপরই শুরু ইংলিশদের উইকেট পতন। সেশন শেষ হওয়ার আগেই অলআউট। অর্থাৎ এক সেশনেই অলআউট ইংল্যান্ড।
টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে এক শেসনে ১০ উইকেট পড়ার ঘটনা অনেক আছে হয়তো। তবে বাংলাদেশের বিপক্ষে এবারই প্রথম।
আইএইচএস/পিআর