ভিডিও EN
  1. Home/
  2. খেলাধুলা

ইউরো ফাইনাল

পালমারের দারুণ গোলে সমতায় ফিরলো ইংল্যান্ড

স্পোর্টস ডেস্ক | প্রকাশিত: ০২:৪১ এএম, ১৫ জুলাই ২০২৪

বক্সের বাইরে থেকে দারুণ এক শট। চোখ ধাঁধানো গোলে ইংল্যান্ডকে সমতায় ফেরালেন কোলে পালমার। জমে উঠেছে ইউরোর ফাইনাল। ইংল্যান্ড-স্পেন ম্যাচ এখন ১-১ সমতা।

ইউরো ফাইনালের প্রথমার্ধ ছিল গোলশূন্য। তবে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দাপট ধরে রেখে দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই ৪৭ মিনিটে এগিয়ে যায় স্পেন। ৭৩ মিনিটে সমতা ফেরালো ইংল্যান্ড।

জার্মানির বার্লিনে ম্যাড়মেড়ে প্রথমার্ধে গোল করতে পারেনি দুই দলের কেউই। স্পেনের দাপট থাকলেও ইংলিশরা গোল হতে দেয়নি। গোলশূন্য সমতায় বিরতিতে যায় দুই দল। তবে দ্বিতীয়ার্ধে আর অপেক্ষা করতে হয়নি।

দুই দলই সেমিফাইনালের একাদশ থেকে এক পরিবর্তন নিয়ে খেলতে নামে স্পেন ও ইংল্যান্ড। স্পেন তাদের চিরাচরিত প্রথা বল দখলে এগিয়ে থাকে পুরো প্রথমার্ধ, কিন্তু গোলের দেখা পায়নি তারা।

ম্যাচের ১২ মিনিটের মাথায় ডিবক্সের সামান্য ভেতর থেকে নিকো উইলিয়ামসের গোলমুখে নেওয়া শট ব্লক করেন ইংলিশ ডিফেন্ডার। ১৩ মিনিটের মাথা নরম্যান্ডের বাইসাইকেল কিক গোলবারের অনেক বাইরে দিয়ে চলে যায়।

২৮ মিনিটে আবারও সুযোগ পায় স্পেন। এবার ফাবিয়ান রুইজের শট ব্লক করে ইংলিশ ডিফেন্ডাররা। ৩৬ মিনিটে দানি ওলমোর দূরপাল্লার শট চলে যায় গোলবারের অনেক বাইরে দিয়ে।

৪৪ মিনিটে হ্যারি কেইনের ডিবক্সের ভেতরে নেওয়া বুলেট গতির শট ব্লক করেন স্পেনের রড্রি। ৪৫ মিনিটে ফ্রি কিক থেকে ডেকলাইন রাইসের ক্রসে ফিল ফোডেন বা পায়ের শট নিলে ভালোভাবেই সেটিকে তালুবন্দি করেন উনাই সিমন।

পুরো ৪৫ মিনিটে কোনো দলই বলার মত সুযোগ তৈরি করতে পারেনি। ৭০ শতাংশ বল নিজেদের দখলে নিয়ে রাখলেও ইংলিশ দুর্গ ভাঙতে পারেনি স্পেন।

তবে দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই এগিয়ে যায় স্পেন। ৪৭ মিনিটে লামিন ইয়ামালের ক্রসে বক্সের বাঁ দিক থেকে বল জালে জড়িয়ে দেন নিকো উইলিয়ামস।

দুই মিনিট পর নিকোই আরেকটি গোলের সুযোগ তৈরি করেছিলেন। এবার দানি ওলমোর বাঁ পায়ের শট একটুর জন্য ডানদিকের পোস্ট মিস করে। ৫৬ মিনিটে নিকোর বক্সের বাইরে থেকে নেওয়া শটও বেশ ক্লোজ ছিল।

৬৪ মিনিটে ইংল্যান্ডের জুড বেলিংহাম বক্সের কাছে স্পেনের তিন ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে শট নেন, কিন্তু সেটি ছিল লক্ষ্যভ্রষ্ট শট।

৬৬ মিনিটে থ্রু বল ধরে লামিন ইয়ামিন বক্সের ডানদিক থেকে শট নিলে ঝাঁপিয়ে পড়ে সেটি বাইরে বের করে দেন ইংলিশ গোলরক্ষক জর্ডান পিকফোর্ড।

এমএমআর/