টুর্নামেন্টসেরা আরিফ, সর্বোচ্চ গোলদাতা জুয়েল
ম্যাচ শেষে মারুফুল হককে কাঁধে তুলে নাচলেন আরামবাগের খেলোয়াড়রা। তাকে নামিয়ে কাঁধে তুলনে ক্লাব সভাপতি মমিনুল হক সাঈদকে- যিনি খেলোয়াড়দের খুব কাছ থেকে উৎসাহ দিতে দলের হেড অব ডেলিগেশন হিসেবে ছিলেন ডাগআউটে। তারপরই সতীর্থদের মাঝে হারিয়ে গেলেন আরিফ ও মোহাম্মদ জুয়েল।
আরামবাগকে প্রথম চ্যাম্পিয়ন করার কারিগরদের সামনেই থাকবেন এ দুই তরুণ। আরিফ কেবল ফাইনালসেরাই হননি, হয়েছেন টুর্নামেন্টসেরাও। জুয়েল জিতেছেন টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ গোলদাতার পুরস্কার। টুর্নামেন্টে আরামবাগের করা ৭ গোলের তিনটিই করেছেন এ তরুণ ফরোয়ার্ড।
চ্যাম্পিয়ন ট্রফি ছাড়াও বাকি চার পুরস্কারের তিনটি পেয়েছে আরামবাগ। ফাইনালের প্রথম গোলদাতা আরিফ পুরো টুর্নামেন্টে দুর্দান্ত খেলার পুরস্কার হিসেবে পেয়েছে ম্যান অব দ্য ফাইনাল ও ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্টের পুরস্কার। স্বাধীনতা কাপের ট্রফি হারানো চট্টগ্রাম আবাহনী ঘরে ফিরেছে সুশৃঙ্খল দলের (ফেয়ার প্লে ট্রফি) পুরস্কার নিয়ে।
সর্বোচ্চ গোলদাতা মোহাম্মদ জুয়েল ট্রফিটাকে তাদের যোগ্যতার অর্জন হিসেবেই দেখছেন, ‘দলের চ্যাম্পিয়ন হওয়াটাই আমার কাছে বড়। আমাদের ফাইনালে ওঠা যে চমক ছিল না, তার প্রমান করতেই চ্যাম্পিয়ন হওয়াটা জরুরী ছিল। দলের হয়ে আমি বেশি গোল করেছিল তা অবশ্যই আনন্দের।’
আরআই/আইএইচএস/আরআইপি