ভিডিও EN
  1. Home/
  2. খেলাধুলা

উইকেট দেখে অসন্তুষ্ট বাবর

‘বিপিএলের মান বাড়াতে উইকেটের উন্নতি খুব জরুরি’

বিশেষ সংবাদদাতা | প্রকাশিত: ০৭:৪৪ পিএম, ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

ক্রিকেট পাড়ায় জোর গুঞ্জন, আগামীকাল ৬ ফেব্রুয়ারি দুর্দান্ত ঢাকার বিপক্ষে খেলেই নিজ দেশ পাকিস্তানের পিএসএল খেলতে দেশে ফিরে যাবেন বাবর আজম।

সত্যিই মঙ্গলবার দুপুরে শেরে বাংলার ম্যাচটি এবারের বিপিএলে তার শেষ ম্যাচ? আজ পড়ন্ত বিকেলে বসুন্ধরা কমপ্লেক্সে রংপুর রাইডার্সের অনুশীলনে উপস্থিত সংবাদ মাধ্যমের সাথে আলাপে তা নিয়ে একটি কথাও বলেননি বাবর।

সেই ২০১৭ সালে প্রথমবার বিপিএল খেলতে এসেছিলেন। ৭ বছর পর এবারই দ্বিতীয়বারের মত বিপিএল খেলছেন পাকিস্তান তথা ক্রিকেট বিশ্বের সুপার স্টার।

তিনি এমনিতেই খুব হাত খুলে খেলেন না। এলোমেলো ব্যাট ছোঁড়াছোড়ি করেন না। উচ্চাভিলাষী ও বানিয়ে খেলার প্রবণতাও খুব কম। এককথায় বিগ হিটার তিনি নন। বলের মেধা গুণ বিচার করে ঠান্ডা মাথায় খেলাই তার স্বভাব।

তবে হাতে ক্রিকেট ব্যাকরণের প্রায় সব শটই আছে। ড্রাইভ, কাট, পুল, ফ্লিক খেলায় সিদ্ধহস্ত। না হলেও রানের চাকা সচল রাখার কাজটি খুব ভালো পারেন। এসব শটেই নিয়মিত রান করে ক্রিকেট বিশ্বে নিজেকে অনেক বড় উইলোবাজ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন বাবর।

সোমবার প্র্যাকটিসে মিডিয়ার সাথে কথা বলতে গিয়ে নিজের পারফরমেন্স, দল রংপুর রাইডার্স, সাকিব আল হাসান ও অধিনায়ক সোহান এবং বাংলাদেশের উকেট নিয়ে কথা বলেছেন বাবর।

ঢাকা ও সিলেটের স্লো, লো ও খানিক টার্নিং পিচে বাবরের ব্যাট সেভাবে হাসেনি। তারপরও রংপুর ফ্র্যাঞ্চাইজি, ম্যানেজমেন্টকে হতাশ করেননি এ পাকিস্তানি। এখনও পর্যন্ত রান তোলায় রংপুরের এই ব্যাটারের স্থান দ্বিতীয়। এই পাকিস্তানি রিক্রুট ৫ ম্যাচে ২ হাফ-সেঞ্চুরিতে রান করেছেন ২০৪। তার সর্বোচ্চ ইনিংসটি ৬২ রানের। গড় ৫১.০০, স্ট্রাইকরেট ১১৫.৯০।

নিজের পারফরমেন্সে সন্তুষ্ট বাবরের মূল্যায়ন, আমি পাঁচ ম্যাচ খেলেছি। দল ছন্দে ফিরেছে, ব্যাটে-বলে পারফর্ম করছে। আমি খুশি। রংপুরের জন্য শুভকামনা।

বিপিএলে যে উইকেটে খেলা হচ্ছে, তাতে মোটেই সন্তুষ্ট নন বিশ্ব ক্রিকেটের এ বড় তারকা। উইকেটের মান উন্নয়নের জোর তাগিদ তার কন্ঠে, ‘উইকেট দিনে এক রকম, আবার রাতে অন্যরকম আচরণ করে। ধারাবাহিকভাবে বাউন্স পাওয়া যায় না আবার সবসময় স্পিনও হয় না, মাঝে মাঝে স্লো এবং নিচু হয়। আমার মনে হয় উইকেটের দিক থেকে বিপিএলের মান আরও বাড়াতে হবে।’

এআরবি/আইএইচএস